Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

md_jubayer_ahmad_palash #photoeditingchallengesstoday

image

মুভিটি যখন হিট হয়,
তখন সিনিয়রদের বলতে শুনেছি,
এই মুভির নাকি কোনো গল্প নেই,
শুধু গানের কারনে হিট।
নায়ক-নায়িকা দেখতে আহামারি কিছুনা।
এ বিষয়ে নায়ক রাহুল রয় বলেন,
মহেশ ভাটকে অনেকেই নাকি বলেছিলেন, রাহুল রয়ের হেয়ারকাটের জন্য তাকে নায়কের মতো মনে হয়না। তাছাড়া তার চুল সেইসময় এলোমেলো ভাবে ছড়িয়ে থাকত। কিন্তু মহেশ তার সিদ্ধান্তে জেদি ছিলেন। তাই তিনি রাহুলকেই কাস্ট করেন।
তবে কয়েকদিন আগে #ashiqui মুভি প্রথমবার পুরোটা দেখার পর মনে হলো, এই মুভির গানগুলো শুধু নয়, গল্পটাও চমৎকার কিন্তু সেটা সেই সময়ের দর্শক রা বোঝেননি।©Niaz
ছবির গান গুলো ঐ বছর সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়
হয়েছিল।
গায়ক হিসেবে কুমার শানু এই ছবির গান
দিয়ে নিজের ভিত্তি শক্ত করে।
পরিচিতি পেয়ে যায় সর্বমহলে।
তবে,
কিছুদিন আগে নিউজ হয়েছে যে গানের
সুরগুলো আসলে নকল ছিল।

image

Mohammad Ronaldo ✅
আমরা রোনালদো ফ্যানরা শুধু এটার অপেক্ষায় আছি ইনশাআল্লাহ,

image

পৃথিবীর সবচেয়ে দামী গাছের স্থানে ৩য় নম্বরে রয়েছে আগর গাছ। আগর গাছ স্বর্ণের মত হিসাবে আখ্যায়িত করা হয় ।
বর্তমান বাজারেও প্রতি কেজি আগর গাছের কাঠের দাম ৫-৬ লক্ষ টাকা। একটি উন্নতমানের ১০ থেকে ১৫ বছর বয়সের আগর গাছের মূল্য ৭০ থেকে ৮০ লক্ষ টাকা‌ পর্যন্ত হয়ে থাকে। ১৫-২০ বছর পরের বাজার মূল্য হয়তো কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।
আগর গাছের কাঠ দিয়ে তৈরি করা হয় পৃথিবীর সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য ও মহামূল্যবান আতর আর এই আগর গাছ সমগ্র পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ভালো উৎপাদন হয় আমাদের বাংলাদেশে।
আতর এবং আতরের ম্যাটেরিয়ালস হিসেবে আগর তেল বিদেশে রপ্তানি করে কোটি কোটি ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা হচ্ছে। আগর গাছের চারা সংগ্রহ করে আপনিও রোপণ করতে পারেন। নিজের ভাগ্য নিজেই গড়ে তুলতে পারেন।

image

কাউকে ছোট করার জন্য না, শুধু বোঝার জন্য, পোস্ট টা করা
একজন ফুড ব্লগারের মাসিক ইনকাম ১০ লাখ টাকা! হিরো আলমের বাৎসরিক ইনকাম কোটি টাকা! জীবনে স্কুলে না যাওয়া অপু ভাই নামের এক টিকটকারকে বাংলাদেশ থেকে দুবাই নিয়ে যায়, কোটি টাকার গাড়ি দিয়ে বিমানবন্দর থেকে রিসিভ করে শোরুম উদ্ভোদন করার জন্য!
একজন ডিসেন্ট গুগল, মাইক্রোসফটের ইঞ্জিনিয়ারও মাসে ১০ লাখ টাকা পায় না!
ঢাকা মেডিকেলে পড়া ডাক্তাররা মাসে ২৫ হাজার টাকা বেতনের দাবিতে রাস্তায় পুলিশের মাইর খায়! বুয়েট থেকে পাশ করা ছেলেটাও শুরুতে ৫০ হাজার টাকা বেতনের একটা জব পায় না!
বর্তমান সমাজ ও বিশ্ব-ব্যবস্থায় পড়ালেখা, জ্ঞান অর্জন খুব রিস্কি ইনভেস্টমেন্ট মনে হচ্ছে!
আমার বিশ্বাস আগামীর দিনগুলোতে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার, বিজ্ঞানী হওয়ার পরিবর্তে ফুড অ্যাপ্পি, Rafsan The Chotobhai, Hero Alom, Salman Muqtadir, opu vai বা কাপল ব্লগার হওয়ার স্বপ্ন দেখবে!

image

Madinah in 1908

image

ডুমুর ফলের ভেতরে আণুবীক্ষণিক কিছু পোকা থাকে।
ডুমুরের বোটার ঠিক বিপরীত বিন্দুতে আছে অতিসূক্ষ্ম
একটা ছিদ্র। এই ছিদ্র দিয়ে পোকারা ভেতরে প্রবেশ করে। ডুমুরের ফলের মধ্যে ফুল থাকে, কিন্তু ফুলে কোনো মধু থাকে না। তাহলে নিশ্চয়ই পোকাগুলো ফুলের মধুর আশায় ভেতরে ঢোকেনি। তবে এরা কেনো ঢুকলো ডুমুরের ভেতর? মূলত এই পোকাগুলো ডুমুর ফলের মধ্যে ঢোকে ডিম পাড়তে! কারণ ফলের ভেতরের অংশ বেশ পুষ্টি-সমৃদ্ধ। আর ডিম নিষিক্ত করতে পুষ্টি-উপাদান প্রয়োজন। মা পোকাগুলো ডুমুর ফলের ভেতর ঢুকে কয়েকটা ফুলের মধ্যে ডিম পাড়ে।এভাবে ঘুরে ঘুরে ডিম পাড়তে গিয়ে পোকা গুলো নিজের অজান্তেই ডুমুরের অনেক ফুলে পরাগমিলন (Pollination) ঘটিয়ে থাকে।এরপর সঙ্গে করে পরাগ নিয়ে এখান থেকে বের হয়ে চলে যায় অন্য আরেকটি ডুমুরে ডিম পাড়তে। সেখানেও সে একই কান্ড ঘটায়। পৃথিবীর সব ডুমুরগাছ পরাগমিলনের জন্য কোনো না কোনো ধরনের কীটপতঙ্গ (Wasp) বা পোকার ওপর নির্ভরশীল। আর সেই পোকাগুলোও ডুমুরের ফলের ভেতর ছাড়া জন্মাতে পারে না (যেহেতু সব মা-পোকা ডিম পাড়ে ফলের ভেতর)। পরস্পর নির্ভরতার এ এক আশ্চর্য উদাহরণ। এক-পক্ষ ছাড়া অপর-পক্ষের বাঁচা অসম্ভব। উভয়ের ঘনিষ্ঠতম এ সম্পর্কের বয়স কম করে হলেও আট-নয় কোটি বছর!

image

বিশ্ব সুন্দরী অ্যাশ কিংবা সময়ের জনপ্রিয়
অভিনেত্রী আলিয়া,
তারা মিডিয়ার সামনেও তাদের মেয়ে আারাধ্য ও
রাহাকে যেভাবে কোলে নিয়ে সামনে
আসে তা দেখে মুহূর্তে মন ভাল হয়ে যায়।
খুব সিম্পল ও বাকি দশজনের মতই
বাচ্চাদের কোলে নিয়ে নিজেদের অনুভূতি ও
আবেগ প্রকাশ করে তারা।
তাদের দেখে তখন ভুলেই যাই যে
তারা বলিউড ইন্ডাস্ট্রি কাপানো নায়িকা।
মাতৃত্বকে উপভোগ করতে হয়
এটা প্রভু হতে আসা খুব বড় একটি আশীর্বাদ।

image

image

পাথরও কী চলাচল করতে পারে?
পৃথিবীর অন্যতম সবচেয়ে গরম জায়গা গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে "ডেথ ভেলি (Death Valy)"। এখানের "রেস ট্র্যাক (Race Track)" নামক অঞ্চল এ প্রাকৃতিক পাথর সমূহের রহস্য জনক ভাবে চলাচল লক্ষ্য করা যায়। তবে প্রথম দিকে যদিও কেউ এদের চলাচলকে সরাসরি দেখেনি।
তবে কেউ একজন ২০১৪ সালের দিকে এই রহস্য ভেদ করতে সক্ষম হয়, তিনি তার ক্যামেরার মাধ্যমে পাথরের চলাচল রেকর্ড করে ফেলেন। যদিও এর পূর্বে এ বিষয়ে অনেকেই তাদের বিভিন্ন তত্ত্ব প্রদান করেন।
তবে পরবর্তীতে জানা যায় যে, শীতের সময় যখন বৃষ্টি হয় তখন সেখানের মাটিতে বরফের একটি পাতলা স্তর বিকাশিত হয়, আর সে অঞ্চলে সবসময় শক্তিশালী হাওয়া চলাচল করে যা পিচ্ছিল বরফের স্তরের উপরের পাথর সমূহকে প্রভাবিত করতে থাকে। ফলাফল স্বরূপ পাথরগুলো মাটিতে চলাচল করতে পারে।

image