Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঢাকাতে একটি স্পোর্টস ভিলেজ তৈরি করার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন,ইতিমধ্যে এটি নিয়ে কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে

image

এটি জাপানের সমুদ্রের উপর একটি কৃত্রিম দ্বিপে তৈরি বিমানবন্দর, যা নির্মাণ করতে প্রায় ২০০০০ কোটি ইয়েন খরচ হয়েছে , কিন্তু এখন এটি ডুবে যাচ্ছে।

image

কিং সালমান স্টেডিয়ামের ডিজাইন প্রকাশ করলো সৌদি আরব।
৯২০০০ দর্শক ক্ষমতার এই স্টেডিয়ামে ২০৩৪ বিশ্বকাপের ফাইনাল

image

ইলন মাস্কের মতে, শিশুদের শিক্ষাব্যবস্থা আরও সৃজনশীল, বাস্তবভিত্তিক এবং সমস্যা-সমাধানমুখী হওয়া উচিত। তিনি বিশ্বাস করেন, বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন করা প্রয়োজন কারণ এটি অনেক ক্ষেত্রেই শিশুদের প্রকৃত দক্ষতা এবং আগ্রহ অনুসারে মানিয়ে চলতে ব্যর্থ হয়।
মাস্ক মনে করেন, শিক্ষাকে শুধু বই এবং পরীক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে বাস্তব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে শেখানো উচিত। উদাহরণস্বরূপ, তিনি বলেছেন, ইঞ্জিনের কাজ শেখানোর সময় সরাসরি টুলগুলো শেখানোর চেয়ে ইঞ্জিনটি খুলে সেটিকে বিশ্লেষণ করা বেশি কার্যকরী। এই পদ্ধতি শেখার প্রতি শিশুদের আগ্রহ তৈরি করে এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বাড়ায়।
মাস্ক তার সন্তানদের জন্য Ad Astra নামে একটি স্কুল চালু করেছেন, যেখানে গ্রেডের ভিত্তিতে নয়, শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অনুযায়ী দলে ভাগ করা হয়। তিনি বিশ্বাস করেন, একই বয়সের শিশুদের একই গতিতে শিখতে বাধ্য করা উচিত নয়। এছাড়াও, তিনি পড়াশোনাকে ভিডিও গেমের মতো মজাদার এবং আকর্ষণীয় করার পরামর্শ দেন, যাতে শিশুদের শেখার প্রতি আগ্রহ বাড়ে।
Ad Astra হল একটি স্কুল যা ইলন মাস্ক ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠা করেন, মূলত তার সন্তান এবং SpaceX কর্মীদের সন্তানদের জন্য। এই স্কুলটি প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বেশ ভিন্ন এবং উদ্ভাবনী শিক্ষামূলক মডেলের জন্য পরিচিত। এর লক্ষ্য হলো শিশুদের ভবিষ্যতের বাস্তব চ্যালেঞ্জগুলির জন্য প্রস্তুত করা এবং তাদের সমস্যার সমাধানের দক্ষতা উন্নত করা।
Ad Astra-এর শিক্ষামূলক পরিকল্পনা:
গ্রেডবিহী

image

ছোট দুইটা ইঞ্জিন শত খানেক মানুষ নিয়ে পুরো জাহাজ সহ উড়াল দেয়।
ব্যাপারটা অবাক করা না?
বাহির থেকে দেখতে মনে হয় খুব স্বাভাবিক। কিন্তু পৃথিবীর খুব কম কোম্পানি আছে যারা jet engine বানাতে পারে।
এর মধ্যে জেনারেল ইলেকট্রিক, রোলস রয়েস ও প্র্যাট অ্যান্ড উইটনি আছে। আরো আছে safran ও cfm
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে এই সকল কোম্পানি মাত্র তিনটি দেশের - আমেরিকা, ফ্রান্স এবং ব্রিটেন।
যারা তিন জনই মিত্র। অর্থাৎ, আকাশ শিল্প এক শক্তির হাতেই সীমাবদ্ধ।
ভারত তিন হাজার কোটি রুপি ব্যয় করে jet engine বানাতে ব্যর্থ হয়েছে।
চীনের মিলিটারি jet engine আছে তবে এখন পর্যন্ত কমার্শিয়াল jet engine বানাতে পারে নাই।
সব মিলিয়ে বর্তমান বিশ্বের প্রযুক্তিগত ফ্রন্ট লাইন হচ্ছে কমার্শিয়াল jet engine
যতটা দেশ পারমাণবিক বোমা বানাতে পারে তার চাইতে কম দেশ বানাতে পারে এটা।

image

অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত গোলাপি হ্রদের নাম লেক হিলিয়ার, অবস্থান পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার মিডল আইল্যান্ডে। পর্যটকদের মাঝে অত্যন্ত জনপ্রিয় এই লেক হিলিয়ারের পানিতে গা ভাসাতে অনেকেরই উৎসাহের শেষ নেই। কেননা, এখানকার পানিতে লবণের পরিমাণ এতটাই বেশি যে, ডেড সির মতো এখানেও দিব্যি গা ভাসিয়ে শুয়ে থাকা যায়, ডোবার কোনো আশঙ্কা নেই। তবে খুব বেশি পর্যটকের পদার্পন ঘটে না এখানে। কারণ, ছোট্ট এই দ্বীপে পৌঁছানো খুব একটা সহজ নয়। বোট বা হেলিকপ্টারে যাওয়া গেলেও দ্বীপটি বেশ দুর্গম এলাকায় অবস্থিত।
হিলিয়ার লেকের গোলাপি পানির রহস্য উন্মোচনে দীর্ঘদিন বিজ্ঞানীরা গবেষণা করছেন। অনেকেই ভাবতেন, লেক হিলিয়ারে লবণের পরিমাণ বেশি হওয়াতেই তার পানির রঙ নীল নয়। অনেকে ভাবতেন, লেকে মাইক্রোঅ্যালজি বেশি থাকাতেই তার রঙ গোলাপি। তবে সম্প্রতি সে রহস্য ভেদ হয়েছে। ২০১৫ সালে মিডল আইল্যান্ডের লেক হিলিয়ারের পানির রঙ নিয়ে গবেষণাকারী বিজ্ঞানীরা জানান, প্রথমে আমরা ভেবেছিলাম লেক হিলিয়ারের আশপাশের লবণাক্ত পরিবেশে বেশ কিছু এক্সট্রিমোফিল থাকার জন্য হয়ত তার পানির এ রকম রঙ। এক্সট্রিমোফিল হচ্ছে তীব্র প্রতিক‚ল পরিবেশেও মানিয়ে নিতে সক্ষম এক ধরনের আণুবীক্ষণিক জীব। পরে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় জানা যায়, লেক হিলিয়ারের পানিতে রয়েছে দশ ধরনের ব্যাকটেরিয়া, যারা লবণাক্ত পরিবেশে থাকতে ভালোবাসে। তা ছাড়াও এখানে রয়েছে, বিভিন্ন প্রজাতির ডানালিয়েলা অ্যালজি বা শ্যাওলা যার বেশির ভাগের রঙ সবুজের পরিবর্তে গোলাপি বা লাল। ওই নমুনায় যে সব ব্যাকটেরিয়া

image

ভালোভাবে খেয়াল না করলে আপনি বুঝবেনই না, এটা এআই এর আঁকা ছবি।

image

নব্বই দশকে ফিরে যেতে চান? রাজশাহী গেলে এমন একটা গ্রাম পাবেন৷ সেখানে বিদ্যুৎ নেই৷ রাতে হারিকেন জ্বালাতে হয়।
রাস্তায় কোন রিক্সা অটো নেই। গরু অথবা মহিষের গাড়িতে যাতায়াত করতে পারবেন৷ মোবাইলের নেটওয়ার্ক ও থাকবে না।
তাই পুরোটা সময় প্রকৃতির সাথেই উপভোগ করতে পারবেন৷ রাতে গেরস্তের মাটির দোচালা ঘরে থাকতে পারবেন।
সকালে কালাই রুটি আর ধনেপাতা ভর্তা দিয়ে নাস্তা পাবেন৷ গোয়ালে আপনার সামনেই নিজহাতে গরুর দুধ দোহন করে আপনাকে গ্লাসে পান করতে দিবে৷
যান্ত্রিকতার জীবনকে দু চারদিনের জন্য ছুটি দিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সেখান থেকে। রাজশাহী শহর গিয়ে ট্রলারে পদ্মানদী পার হয়ে চলে যাবেন একদম ভারতঘেষা ঐ গ্রামে৷ গ্রামটির নাম চরখিদিরপুর৷
গ্ৰাম টা এতোই সুন্দর যে দেখলেই মন ভরে যায়,

image

মেঘের উপর থেকে সূর্যাস্ত🙂

image

রাতের আকাশে ফুল দেখতে একটু বেশি সুন্দর লাগে<<<🥺❤️

image