Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

কারাকোরাম হাইওয়ে যা পাকিস্তান থেকে চীন পর্যন্ত বিস্তৃত, যা এখন বিশ্বের অষ্টম বিস্ময় হিসাবে স্বীকৃত
এটি খুনজেরাব পাস দিয়ে চীন ও পাকিস্তানকে সংযুক্ত করে, ১৫,৩৯৭ ফুট উচ্চতায়।
রাস্তাটা পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক পথ! এই সড়ক নির্মাণে ৮১০ জন পাকিস্তানি ও ৮২ জন চীনা শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছেন, বেশিরভাগই ভূমিধস ও পতিত।
প্রাচীন সিল্ক রোডের অনেক পথগুলোর একটি চিহ্নিত করা হয়েছে এই পথটি দিয়ে। রাস্তাটির দৈর্ঘ্য 800 মাইল, যা শুরু হয়েছিল 1959 সালে এবং সম্পন্ন হয়েছিল 1986 সালে

image

এটা হচ্ছে দ্যা সিস্টার্স
অনেক তো শুনলেন সেভেন সিস্টার্স অর্থাৎ সাত বোনেরা সম্পর্কে ! তবে আপনি কি সিস্টার সম্পর্কে জানেন ?
এটি হচ্ছে পৃথিবীর দ্বিতীয় দীর্ঘতম হাইওয়ে ! এর নাম I-80 highway. এর ডাক নাম হচ্ছে দা সিস্টার্স বা বাংলায় বোনেরা । নাম ছাড়াও এই হাইওয়ের আরেকটি অবাক হওয়ার বিষয় হচ্ছে এর থেকে তৈরি হওয়া দৃষ্টিভ্রম !
পরপর পাহাড়ের তিনটি সেট যেটি একটি আরেকটি থেকে বড় এর ওপর এই হাইওয়েটি থাকায় দূর থেকে যেখানে হাইওয়ে এর মাথা বা যতোটুকু দেখা যায় সেখানে দেখলে মনে হয় হাইওয়েটি যেন আকাশ ছুঁয়েছে ! অর্থাৎ মনে হবে যেন আপনি সেই রোড দিয়ে আকাশের পানে যাচ্ছেন ! এটি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত !

image

কারাকোরাম হাইওয়ে, যা পাকিস্তান এবং চীনকে সংযুক্ত করে, এর অসাধারণ প্রকৌশল এবং শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্যের কারণে প্রায়ই "বিশ্বের অষ্টম আশ্চর্য" হিসাবে উল্লেখ করা হয়। এটি খুঞ্জেরাব পাসের মাধ্যমে দুটি দেশকে সংযুক্ত করে, যা 15,397 ফুট (4,693 মিটার) উচ্চতায় অবস্থিত।
হাইওয়েটি প্রাচীন সিল্ক রোডের একটি অংশ অনুসরণ করে, যা একটি ঐতিহাসিক বাণিজ্য পথ বরাবর একটি আধুনিক সংযোগ হিসেবে কাজ করে। নির্মাণকাজ 1959 সালে শুরু হয়েছিল, এবং প্রকল্পটি 1979 সালে সম্পন্ন হয়েছিল, যদিও এটি আনুষ্ঠানিকভাবে 1986 সালে খোলা হয়েছিল। প্রায় 800 মাইল (1,300 কিলোমিটার) প্রসারিত কারাকোরাম হাইওয়ে একটি চিত্তাকর্ষক কীর্তি, যা বিশ্বের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ভূখণ্ডের কয়েকটি অতিক্রম করে।

image

থাইল্যান্ডের ভাসমান গ্রামগুলো, বিশেষ করে কোহ প্যানই (Koh Panyee) এবং কোহ ইয়াও (Koh Yao), তাদের অনন্য নির্মাণশৈলী ও জলের ওপর জীবনযাপনের কারণে ভ্রমণপিপাসুদের মধ্যে বিশেষ জনপ্রিয়। এই ভাসমান গ্রামগুলো মূলত দক্ষিণ থাইল্যান্ডের ফাং গা বে এলাকায় অবস্থিত, যেখানে মানুষ সাগরের উপর কাঠ ও বাঁশ দিয়ে বাড়িঘর তৈরি করে বাস করে।
🔸কোহ প্যানই গ্রামটি মুসলিম মৎস্যজীবীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আজও এখানে মৎস্যজীবীরাই প্রধান পেশায় নিয়োজিত। গ্রামটিতে প্রায় ৩০০টি পরিবারের প্রায় ১,৬০০ মানুষ বসবাস করে। গ্রামটির আশেপাশে ছোট ছোট দ্বীপ রয়েছে এবং এসব অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বিশেষ করে লিমেস্টোনের গঠন ও স্বচ্ছ পানির দৃশ্য পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়।
🔸এই ভাসমান গ্রামগুলোতে ঘরবাড়ি ছাড়াও বাজার, স্কুল, এমনকি মসজিদও আছে, যা পুরোপুরি জলের ওপর স্থাপিত। গ্রামের শিশুরা নিজেদের তৈরি করা ভাসমান ফুটবল মাঠেও খেলে থাকে, যা এই গ্রামের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক। পর্যটকরা যখন এসব ভাসমান গ্রাম পরিদর্শন করেন, তারা সেখানে ঐতিহ্যবাহী থাই খাবারের স্বাদ নিতে পারেন এবং স্থানীয়দের কাছ থেকে সামুদ্রিক জীবনের নানা দিক সম্পর্কে জানতে পারেন।
🔸ভাসমান গ্রামগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগও আছে, যা মূলত সৌরবিদ্যুৎ এবং জেনারেটরের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। সাধারণত এই গ্রামগুলোতে বাড়িগুলো বাঁশ এবং কাঠের খুঁটি দিয়ে পানিতে ভাসিয়ে রাখা হয়, যা স্রোতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নির্মিত। থাইল্যান্ডের এই ভাসমান গ্রামগ

image
New Port Richey Roofing changed his profile picture
5 w

image
New Port Richey Roofing changed his profile cover
5 w

image

শীতের কুয়াশা ভেদ করে যমুনা সেতু দিয়ে ছুটে চলেছে ট্রেন৷

image

আয়েশ করে বাড়ী পাহাড়া দিচ্ছেন কত্তা

image

এশিয়া মহাদেশের ২য় বৃহত্তম লাইব্রেরি,
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

image

বই-প্রেমী নাকি ফুল-প্রেমী

image