Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

উপত্যকাটির নাম হল গিলগিট বাল্টিস্তানের হুঞ্জা । মানুষের গড় বয়স এখানে ১১০ থেকে ১২০ বছর ৷ মেয়েদের ৬৫ বছর বয়স পর্য্যন্ত যুবতী মনে হয় ।এরা এই বয়সে অনায়াসে সন্তানধারন করতে পারে ।এই উপত্যকাটি সেই জায়গায় যেখানে ভারত, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সীমান্ত সংযুক্ত হয়েছে ।
হুঞ্জা উপজাতির জনসংখ্যা প্রায় ৮৭,০০০ ৷এদের জীবনযাত্রায় আজও আধুনিকতার প্রবেশ বিশেষ ঘটেনি । কয়েকশ বছর একই ভাবে চলছে ।।মানুষ এখানে খুব কম অসুস্থ হয়।
কারও টিউমার হয়েছে বলে কেউ কখনও শোনেনি । এরা বেশী মধু খায় , বরফ ঠান্ডা জলে স্নান করে ।নিজেদের উৎপন্ন করা শস্য ও সব্জি খায় । অল্প খায় ও হাঁটে বেশী , দিনে প্রায় ১৫ থেকে ২০ কিমি । যখন হাসে যেন মুক্তো ঝরে পরে ।
তাদের জীবনযাত্রা দেখে মনে হয় যে প্রকৃতি ও স্বাস্থ্যসচেতন জীবনযাপন দীর্ঘায়ু অর্জনের এক মূল্যবান চাবিকাঠি হতে পারে।
পাকিস্তানের সবচেয়ে উত্তরের প্রশাসনিক অঞ্চল।পূর্বে এটি উত্তরাঞ্চল নামে পরিচিত ছিলো।এর দক্ষিণে কাশ্মীর, পশ্চিমে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশ, উত্তরে আফগানিস্তানের ওয়াখান করিডোর, পূর্ব ও উত্তরপূর্বে চীনের স্বায়ত্তশাসিত জিনজিয়াং অঞ্চল এবং দক্ষিণপূর্বে ভারতশাসিত জম্মু ও কাশ্মীর অবস্থিত।

image

চলচ্চিত্রের নায়ক হলে সবাই পছন্দ করত, কিন্তু যে ছেলে প্রতিদিন ৪০/৪৫ কিমি দৌড়ায় তাকে কি কেউ পছন্দ করবে না? ❤️🙏
রাজা যাদব, "বিহারের উসাইন বোল্ট" নামেও পরিচিত, তিনি বিহারের একজন তরুণ এবং উদীয়মান ক্রীড়াবিদ। তার দ্রুত গতি এবং আশ্চর্যজনক দৌড়ানোর ক্ষমতার কারণে তানি এই ডাকনাম পেয়েছে। গরিব হয়েও কঠোর পরিশ্রম করে নিজেকে একজন চমৎকার রানার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন রাজা যাদব। নিজের সংগ্রাম ও পরিশ্রম দিয়ে তিনি স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অনেক প্রতিযোগিতায় নিজের পরিচিতি তৈরি করেছেন। রাজার সাফল্য সেই সমস্ত যুবকদের জন্য একটি অনুপ্রেরণা যারা তাদের স্বপ্ন অর্জনের জন্য সীমিত অর্থ থাকা সত্ত্বেও সংগ্রাম করে।

image

রঙহীন জীবনেও রঙ লাগবেই;
কেপ টাইনের কালারফুল স্ট্রিটগুলো যেনো করে নতুন প্রাণের সঞ্চার

image

বাবার স্মৃতি চিহ্নকে ধারণ করে বিল্ডিং এর গায়ে সাইকেলটি সেঁটে দিয়েছেন তার সন্তান। এটা কিন্তু আমাদের প্রিয় বগুড়ায়। কিন্তু কোথায়? দেখি, আপনারাই বলুন..

image

যারা বিশ্বাস করেন নাই তাদের জন্য এক বালতি সমবেদনা

image

অন্ধ হয়েও দেশের জন্য পদক জিতেছি, তবুও দেশের মানুষ রিলে নিচলে বিখ্যাত করে, তা নয় 💯❤️🙏🙏
অন্ধ কাঞ্চনমালা পান্ডে তার সাহস, সংগ্রাম ও অটুট ইচ্ছাশক্তি দিয়ে দেখিয়েছেন দেশের জন্য এক অমূল্য অনুপ্রেরণা। মহারাষ্ট্রের নাগপুরের বাসিন্দা কাঞ্চনমালা ভারতীয় প্যারা-সাঁতারে তিমি তার ছাপ রেখেছেন, যা অর্জন করা সাধারণ মানুষের পক্ষেও অত্যন্ত কঠিন। অন্ধ থাকা সত্ত্বেও তিনি দেশের জন্য অনেক পদক জিতে প্রমাণ করেছেন যে মানুষের সাহসের মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত আলো।
মেক্সিকোতে 2017 ওয়ার্ল্ড প্যারা সুইমিং চ্যাম্পিয়নশিপে রৌপ্য পদক জিতে কাঞ্চনমালা ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। তিনি ভারতের প্রথম মহিলা সাঁতারু যিনি আন্তর্জাতিক প্যারা-সুইমিং চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতেছেন। তার এই জয় তাকে শুধু তার শহর ও দেশে নয়, সারা বিশ্বে অনুপ্রেরণা দিয়েছে।
তার সংগ্রামের গল্প অনুপ্রেরণা পূর্ণ। আর্থিক অসুবিধার সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও, কাঞ্চনমালা তার স্বপ্ন পূরণ করেছেন। তার পরিবার এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা তাদের প্রতিটি পদক্ষেপে সমর্থন করেছিল, কিন্তু তাদের কঠোর পরিশ্রম এবং দৃঢ় সংকল্প তাদের এই উচ্চতায় নিয়ে এসেছেন। কাঞ্চনমালার যাত্রা আমাদের শেখায় যে যতই প্রতিকূলতা আসুক না কেন, সত্যিকারের উদ্দেশ্য এবং কঠোর পরিশ্রম দিয়ে প্রতিটি বাধা অতিক্রম করা যায়।

image

বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় এমন একটি জায়গা রয়েছে যেটি দীর্ঘদিন ধরে রহস্যে ঘেরা। এই জায়গাটির নাম "Swatch of No Ground" ও এটি বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি আংশিকভাবে সংরক্ষিত জায়গা।
এটি পৃথিবীর বৃহত্তম পানিতে নিমজ্জিত গিরিপথ ও অনেক বিশেষজ্ঞের মতে এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম খাদ, অথচ এটির গভীরতা নির্ণয় করা অসম্ভব। এই অঞ্চলে রয়েছে বিলুপ্ত হওয়ার পথে থাকা ডলফিন ও আট ধরণের তিমি মাছ।
ব্রিটিশরা ধারণা করেছিল যে, এটির গভীরতার কোনো সীমা নেই। কেউ কেউ বলেন যে, এই অঞ্চলটিতে ধনরত্নে ভরা কিছু জাহাজ লুকিয়ে রয়েছে! এটি কিন্তু সুন্দরবন থেকে খুব বেশি দূরে নয়, দুবলার-চর দ্বীপ থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে

image

পৃথিবীতে অনেক সুন্দরী নায়িকা রয়েছে কিন্তু এরকম স্নিগ্ধ সুন্দরী নায়িকা কোথাও নেই।

image

থ্রি ইডিয়ট’-সিনেমার সোনম ওয়াংড়ু’কে মনে আছে নিশ্চয়। অনেকেই জানেন, তিনি লাদাখের বিজ্ঞানী সোনম ওয়াচুংক। তাঁর সঙ্গে দেখা করে এসেছিলেন কলকাতার বাসিন্দা সত্যেন দাশ। কলকাতার এক বাসিন্দা লাদাখে গিয়ে এক বিজ্ঞানীর সঙ্গে দেখা করেছেন এ আর এমন কি খবর! কিন্তু খবর আসলে সত্যেনদা লাদাখ গিয়েছিলেন নিজের রিকশা করে।
সেনাবাহিনীর ট্রাক নয়, চারচাকার গাড়িও নয়, এমনকি হেলিকপ্টারেও নয়, রিকশা চালিয়ে দেশের দুর্গম অঞ্চলে পৌঁছে যাওয়াই তাঁর শখ। তিনি মানে, সত্যেন দাস। পেশায় নাকতলা এলাকার একজন রিকশা চালক। একবার নয় তিন তিনবার রিক্সা নিয়ে লাদাখ ঘুরেছেন দক্ষিন ২৪ পরগনার সাউথ গরিয়ার সত্যেন দাশ। আজকে কথা হবে সত্যেন দাশ এবং তার রিকশা নিয়ে।
মাথায় ভূত চেপেছিল নয়ের দশকের শুরুতে। সত্যেন তখন সদ্য বিবাহিত এক যুবক। সেবার এলাকার লোকজন পিকনিকে পুরি ঘুরতে যাবে লাক্সারি বাসে। মাথাপিছু খরচ প্রায় চারশ টাকা। সেই টাকাতেই যাওয়া থাকা খাওয়া সবই। সত্যেনের হাতে অতো টাকা নেই, কিন্তু তাঁর যাওয়ার ইচ্ছে ষোল আনা। তিনি ট্যুর কন্ডাক্টরদের বললেন, এখন দুশো নাও, ফিরে এসে বাকী দুশো দেব। তাতে তাঁরা রাজী নয়। তারপর তিনি বন্ধুদের প্রস্তাব দিলেন, যদি আমি অন্যভাবে যাই তাহলে কি খুব অসুবিধে হবে? কীভাবে? ভাইয়ের সাইকেল নিয়েই পুরি পাড়ি দিয়েছিলেন সত্যেন। সত্যেন দাসের যাত্রার সেই শুরু। তারপর সাইকেলে ধীরে ধীরে ঘুরে এসেছেন ভারতের নানা জায়গায়।নিজের বউ এবং বাচ্চা মেয়েও আবদার করে বসলো পুরি ঘুরতে যাবে। তখন নিজের রিকশা নিয়েই সপরিবারে প

image