Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর ১৯৬৩ সালে দুর্লভ ছবি।
ছাত্ররা গরু দিয়ে হাল দিচ্ছে এবং তা শিক্ষকগন পর্যালোচনা করছেন

image

কেউ প্রবাসে পারি জমালে আমরা যে বলি 'আপনার প্রবাস জীবন সুখের হোক, মূলত এটার মতো মিথ্যা স্বান্ত্বনা আর কোথাও নেই!😌

image

পৃথিবীর বুকে আজব একটি গ্রাম!
কোনও ধাতব যন্ত্রপাতি ছাড়াই শুধুমাত্র হাত দিয়ে পাথর ভেঙে আর খুঁড়ে তৈরি করা হয়েছিল সাড়ে তিনশোটি বসবাসযোগ্য ঘরবাড়ি। সময়টা খ্রিস্টপূর্ব আটশো বছর আগে। তিন হাজার বছর পর আজও খুঁজে পাওয়া যায় সেই প্রাচীন ঘরগুলোর অস্তিত্ব।
ইরানের উত্তর দিকে সীমান্তবর্তী একটি ছোট্ট গ্রাম মেয়মাদ যেখানে আজ থেকে প্রায় তিন হাজার বছর আগে প্রাণের দায়ে পালিয়ে আসা কিছু মানুষ নিজেদের বসবাসের জন্য বানিয়েছিলো কিছু ঘর। পাহাড়ের গায়ে ধাতব যন্ত্রপাতি ছাড়া শুধুমাত্র হাত দিয়ে পাথর ভেঙে তারা তৈরি করেছিল বেশ কিছু ঘরবাড়ি, এই গ্রাম। তাদের কাছে পাথর ভেঙে ঘর বানানোর কোনো সরঞ্জাম ছিল না। তারা কেউ স্থপতি ছিল না। তারা প্রত্যেকেই ছিল শাসকের তাড়া খাওয়া সাধারণ মানুষ। তবুও কোনো এক আশ্চর্য শক্তির বলে তারা এই কাজ করে দেখিয়েছিলো। বোধহয় সেই শক্তিরই অপর নাম প্রাণ শক্তি।
২০১২ সালে এই অঞ্চলে এক্সক্যাভেশনের সময় নতুন করে খুঁজে পাওয়া যায় এই গ্রামের অস্তিত্ব। খননকার্য থেকে প্রাপ্ত তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে এবং বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে প্রত্নতত্ত্ববিদদের বিশ্বাস হয়, এই গ্রামে প্রথমবার মানুষের পদচিহ্ন পড়েছিলো প্রায় বারো হাজার বছর আগে। তারপর কোনও অজ্ঞাত কারণে তাদের বসতি অন্যত্র স্থানান্তরিত হয়। আস্তে আস্তে তাদের বসতি কালের গর্ভে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
তবে তিন হাজার বছর আগে মানুষ নতুন করে এখানে এসে বসবাস শুরু করে। তারই অস্তিত্ব আজও গ্রামটির বুকে বর্ত

image

ইসাবেলা বোয়ার্স প্যারিসে জন্মগ্রহণ করেন, যেখানে তার বাবা ছিলেন একজন আফ্রিকান প্যাস্ট্রি শেফ এবং মা ছিলেন একজন ইংরেজ। ইসাবেলা ছিলেন বিশেষ সুন্দরী, এবং মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি বিখ্যাত সেলাই মেশিন প্রস্তুতকারী আইজাক সিঙ্গারের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন, যিনি তখন ৫০ বছর বয়সী ছিলেন।
সিঙ্গারের মৃত্যুর পর, ইসাবেলা দেশের সবচেয়ে ধনী নারী হয়ে ওঠেন। এটি কোনো বিস্ময়ের বিষয় নয় যে তাকে #স্ট্যাচু_অফ_লিবার্টির মডেল হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছিল, কারণ তিনি আমেরিকান স্বপ্নের প্রতীক ছিলেন। বিধবা হয়ে ইসাবেলা পৃথিবী ভ্রমণ করেন এবং ডাচ বেহালাবাদক ভিক্টর রোবস্টেটকে বিয়ে করেন, যার মাধ্যমে তিনি কাউন্টেস উপাধি লাভ করেন।
তিনি আমেরিকা এবং ইউরোপের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বে পরিণত হন এবং একটি বিশ্ব ইভেন্টে ফরাসি ভাস্কর ফ্রেডেরিক বার্থোল্ডির সাথে দেখা করেন। বার্থোল্ডি তার সৌন্দর্য ও জীবনের গল্পে মুগ্ধ হয়ে তার মুখকে #স্ট্যাচু_অফ_লিবার্টির মডেল হিসেবে ব্যবহার করেন।
ইসাবেলা তৃতীয়বার বিয়ে করেন এবং ১৯০৪ সালে প্যারিসে ৬২ বছর বয়সে মারা যান, কিন্তু তার মুখ নিউ ইয়র্কের এই আইকনিক ভাস্কর্যে বেঁচে আছে, যা স্বাধীনতা এবং আমেরিকান

image

প্রখ্যাত ব্রিটিশ প্রফেসর মেনস্কি একবার নীলক্ষেতে এসেছিলেন। উনি দেখলেন উনার ২০০ ডলার দামের বই এখানে একদাম চারশো টাকাতে বিক্রি হচ্ছে। তখন তিনি অবাক হয়ে অন্যদেরকে উপহার দেওয়ার জন্যে নীলক্ষেত থেকে নিজের বই নিজে কিনে নিয়ে গিয়েছিলেন।

image

নব্বই দশকে ফিরে যেতে চান? রাজশাহী গেলে এমন একটা গ্রাম পাবেন৷ সেখানে বিদ্যুৎ নেই৷ রাতে হারিকেন জ্বালাতে হয়। রাস্তায় কোন রিক্সা অটো নেই। গরু অথবা মহিষের গাড়িতে যাতায়াত করতে পারবেন৷ মোবাইলের নেটওয়ার্ক থাকবে না। তাই পুরোটা সময় প্রকৃতির সাথেই উপভোগ করতে পারবেন৷ রাতে গেরস্তের মাটির দোচালা ঘরে থাকতে পারবেন। সকালে কালাই রুটি আর ধনেপাতা ভর্তা দিয়ে নাস্তা পাবেন৷ গোয়ালে আপনার সামনেই নিজহাতে গরুর দুধ দোহন করে আপনাকে গ্লাসে পান করতে দিবে৷
যান্ত্রিকতার জীবনকে দু চারদিনের জন্য ছুটি দিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সেখান থেকে। রাজশাহী শহর গিয়ে ট্রলারে পদ্মানদী পার হয়ে চলে যাবেন একদম ভারতঘেষা ঐ গ্রামে৷ গ্রামটির নাম চরখিদিরপুর৷

image

গ্রেট পিরামিড অফ গিজা অর্থাৎ ফারাও খুফুর পিরামিডের বিশালত্ব দেখে সত্যিই অবাক হতে হয়। কাছে গেলে এই স্থাপত্য যে আসলে মানুষের সৃষ্টি তা বিশ্বাস করাই কঠিন হয়ে পড়ে।
সাম্প্রতিককালে ন্যাট জিও ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ছবি আর্কিওলজির দুনিয়ায় চঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে...

image

১০ গ্রাম ঘুরে একটাও জোনাকি পোকা দেখতে পারবেন না কেন জানেন বিদুৎের আলো ও জঙ্গল কমে যাওয়ায়।
প্রযুক্তি যত উন্নতি হবে তত প্রানী কমে যাবে

image

এটি হল পেট্রা থিয়েটার। নাবাতিয়া সভ্যতার উৎকৃষ্ট স্থাপত্যের প্রচুর উদাহরণ রয়েছে। প্রথম শতাব্দীতে তৈরি রাজধানী পেট্রার এই থিয়েটার তাদের মধ্যে প্রথম সারিতেই থাকবে। প্রায় দু-হাজার বছর পরও থিয়েটারের উল্লেখযোগ্য যে অংশগুলো শক্ত পাথরে খোদাই করা হয়েছিল, সেগুলো টিকে রয়েছে। মঞ্চ এবং বাইরের প্রাচীর দেখে আজও এর বিশালত্ব আন্দাজ করা যায়। নাবাতিয়ান শাসক চতুর্থ আরতাস'এর সময় তৈরি হয়েছিল এই থিয়েটার। যদিও এর ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল তারও অনেক আগে। চতুর্থ আরতাস'এর সময় নাবাতিয়া যে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিকভাবে শীর্ষে পৌঁছেছিলো এই স্থাপত্য তার আরও একটি প্রমাণ...

image

এর চেয়ে সুন্দর আর কি হতে পারে,,,

image