Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
বাসার ছাদ ও বারান্দার টবে আমরা সবজি চাষ করি। সেই সাথে বাসার পাশের এক ব্যক্তির খালি জমিতে তার অনুমতি নিয়ে চাষাবাদ করি।
ভরা মৌসুমে আমাদের ক্ষেতে ১৮/১৯ পদের সবজি ও ফলমূল উৎপাদিত হয়। মাঝে মাঝে দিনমজুর ভাইদের সহায়তা নিলেও বেশিরভাগ সময় পরিবারের সবাই মিলে আমরা চাষাবাদ করি।
এতে একদিকে যেমন নিজেদের সবজির চাহিদা মেটে, অপরদিকে আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবকে উপহার দিই।
নিজেদের হাতে লাগানো গাছে ফুল ও ফল ধরতে দেখার যে আনন্দ, এর কোনো তুলনা হয় না।
এভাবে আমরা সবাই যার যার অবস্থান থেকে কমবেশি সবজির চাষ করতে পারি। এতে পরিবারের খাদ্য-চাহিদা পূরণ, শারীরিক ব্যায়াম এবং নতুন নতুন সৃষ্টির আনন্দ উদযাপন করা সম্ভব।
উল্লেখ্য, সবজির সিন্ডিকেট ভাঙার জন্য ফাউন্ডেশন থেকে শীঘ্রই একটি কার্যকর উদ্যোগের পরিকল্পনা গ্রহণ করছি আমরা
আমাদের অ্যান্টার্কটিকা ভ্রমণে টোটাল যাচ্ছি ৩০ জন বাংলাদেশ থেকে। তার ভিতরে ১৮ জন পুরুষ, ১২ জন নারী. আশি বছরের দুজন যাচ্ছে এবং ১০ বছরের একজন বাচ্চাও যাচ্ছে. এবং একজন আমাদের ভ্রমণগুরু ,মেনটর, বাংলাদেশের প্রথম অ্যান্টার্কটিকা অভিযাত্রী ইনাম আল হক এবার দ্বিতীয়বারের মতো আমাদের সাথে যাচ্ছেন। এটা আমাদের জীবনের অনেক বড় একটা অভিজ্ঞতা হতে যাচ্ছে। জীবনে প্রথম নীল তিমি দেখব কিংবা পেঙ্গুইনের ঝাকের ছবি তুলব
৩০০০ কিলোমিটার চওড়া হিমশৈল দেখবো। জীবনের সবচাইতে ব্যয়বহুল এবং অ্যাডভেঞ্চারাস অভিজ্ঞতাটি আমাদের হতে যাচ্ছে। আমাদের ভেতরে অনেকেই গাড়ি বিক্রি করে, এফবিআর ভেঙে, এই ভ্রমণে অংশগ্রহণ করছে। আমি অত্যন্ত হ্যাপি বাংলাদেশের মানুষের মাঝে আরেকটি নতুন কিছু দিতে পারবো। এবং পৃথিবীর সাত মহাদেশে পা রাখবো। প্রত্যেকদিন স্বপ্ন দেখছি ,নতুন নতুন করে ভিডিও দেখছি
Smart Strategies to Scale Your Startup Successfully
ভারতে একটি ট্রেন আছে যেটি বছরে মাত্র একবার 15 দিনের জন্য ভ্রমণ করে, কিন্তু যখন এটি ভ্রমণ করে, তখন এটি প্রায় 500 জনের ক্যারিয়ার তৈরি করে এবং ভারতের ভবিষ্যত তৈরি করে।
মুম্বাইয়ের জাগৃতি সেবা সংস্থা নামে একটি এনজিও দ্বারা পরিচালিত এই ট্রেনটি 2008 সাল থেকে প্রতি বছর যাত্রা করছে, যাতে এখন পর্যন্ত 23টি দেশের 75 হাজারেরও বেশি যুবক অংশগ্রহণ করেছে।
এই ট্রেনের অধিকাংশ যাত্রীই তরুণ উদ্যোক্তা। যাত্রার একমাত্র উদ্দেশ্য হল সংযোগ, নেটওয়ার্ক এবং এতে জড়িত তরুণ উদ্যোক্তাদের গাইড করা।
এই 15 দিনের যাত্রায়, প্রায় 100 গুরু যুবকদের কাছে কৃষি, শিক্ষা, শক্তি, স্বাস্থ্য, উত্পাদন, জল এবং স্যানিটেশন, শিল্প সাহিত্য এবং সংস্কৃতির মতো বিষয়গুলিতে উপলব্ধ সুযোগ এবং সমাধানগুলির পরামর্শ দেন৷
মোট 8000 কিলোমিটার যাত্রার সময়, এই ট্রেনটি ভারতের 10 থেকে 12টি শহরে যায় এবং 500 জন যাত্রী ট্রেনে চড়ে। জাগৃতি যাত্রার যাত্রা, যা এই বছরের 16 নভেম্বর শুরু হবে, মুম্বাই থেকে শুরু হবে, হুবলি, বেঙ্গালুরু, মাদুরাই, চেন্নাই, বিশাখাপত্তনম এবং দিল্লি সহ শহরগুলির মধ্য দিয়ে যাবে এবং 1 ডিসেম্বর আহমেদাবাদে শেষ হবে।
এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিশেষ এবং দীর্ঘতম ভ্রমণের একটি।
।।গল্প নয়, সত্যি।।
এ যেন রূপকথার গল্প। এক ছিলেন ঝারুদার, তাঁর বাবা তৈরি করতেন ঝুড়ি। ঝাড়ুদার হলে কি হয় ,বিজ্ঞানের প্রতি তাঁর ছিল বিরাট আকর্ষণ।বিশেষ করে খালি চোখে দেখা যায় না এমন কেউ রয়েছে কিনা তা জানার জন্য ছিল তাঁর অনুসন্ধিৎসু মন।খালি চোখে দেখা যায় না, তাতে কি হয়েছে! বানিয়ে ফেললেন অনুবীক্ষণ যন্ত্র।
প্রথমে তামার নলে একটি লেন্স লাগিয়ে বানিয়েছিলেন একটি অনুবীক্ষণ যন্ত্র। পরে দুটি লেন্স লাগিয়ে আরও একটি উন্নত ধরণের অনুবীক্ষণ যন্ত্র।
সেদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিল, তিনি বাইরে গিয়ে বারবার সেই জল এনে পরীক্ষা করছিলেন নিজের তৈরি অনুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে। মেয়ে মারিয়া দেখছিল বাবার পাগলামী। হঠাৎ বাবা চিৎকার করে মেয়েকে ডেকে অনুবীক্ষণ যন্ত্রে চোখ রেখে দেখতে বললেন।মেয়েতো দেখে হতবাক! আরে এ যে বিন্দুতে সিন্ধু ! কত রকমের জীব কিলবিল করছে ঐ জলে! খালি চোখে কিন্তু এদের দেখা যায় না।এখন যাদের আমরা বলি ব্যাকটেরিয়া,প্রোটোজোয়া,ঈষ্ট,রটিফার,ভলভক্স,হাইড্রা ইত্যাদি।পরে তিনি পর্যবেক্ষণ করেন স্নায়ুকোশ, শুক্রাণু, পতঙ্গের পুঞ্জাক্ষী আরও কতো কি! পর্যবেক্ষণ করতেন পচা জল, নিজের থুতু , নিজের ত্বকের চাঁচি ,ছোট ছোট কৃমির দেহের গঠন প্রভৃতি বিষয় নিয়ে।
এক কথায় ভিত্তিস্থাপন করেন বিজ্ঞানের নূতন শাখা ব্যাকটিরিওলজী ও প্রোটোজুলজীর। ঝাড়ুদার থেকে হয়ে গেলেন বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীদের মধ্যে একজন -শুধুমাত্র নিজের অধ্যবসায়ের ফলে।
এই বিজ্ঞানীর নাম হলো অ্যাণ্টনী ভন লিউয়েন হক।
Aryan Chowdhury
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Nafisa Kamal
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Anika Islam
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?