Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
অনেকেই বলেন আফ্রিকানরা অপরাধপ্রবণ হয়। পরিসংখ্যানও হয়ত এই কথার পক্ষেই সাক্ষ্য দেয়। কিন্তু আমরা বাকি পৃথিবী মিলে আফ্রিকাকে যেভাবে শোষণ নিষ্পেষণ আর ক্রীতদাস করে দরিদ্রতম বানিয়ে রেখেছি শতাব্দীর পর শতাব্দী তাতে তাদের পক্ষে তথাকথিত 'সভ্য' হয়ে ওঠাও দুষ্কর।
বিবর্তনবাদের অনুসিদ্ধান্ত হচ্ছে আফ্রিকা থেকে মনুষ্য প্রজাতি ছড়িয়ে পড়েছে সারা পৃথিবীতে। সেই অর্থে আমাদের আদিপুরুষনারী মক্কা, ইডেন গার্ডেন বা শ্রীলঙ্কার পাহাড় থেকে নেমে আসে নি, এসেছে আফ্রিকা থেকে। আফ্রিকান মানুষ দেখলে আমার ভেতর এক অদ্ভুত মায়া কাজ করে।
নাম না জানা এক শিল্পী আঁকছেন আফ্রিকান বৃদ্ধ কাউকে।
কিছু লোক মনে করে পৃথিবী মাত্র 6,000 বছর পুরানো, কিন্তু আপনি যদি মেসোপটেমিয়ায় প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলি দেখেন তবে আপনি একটি বড় গল্প দেখতে পাবেন। উদাহরণস্বরূপ, দক্ষিণ ইরাকের উর শহরের কথা নিন। সুমেরীয়রা তাদের সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল - প্রায় 4000 খ্রিস্টপূর্বাব্দ, তারা ইতিমধ্যেই বেকড মাটির রিং ব্যবহার করে এই দুর্দান্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা তৈরি করেছিল। এই রিং-ড্রেনগুলি বর্জ্য জলকে বাড়ি থেকে দূরে সরাতে সাহায্য করেছিল, উপসাগরে বন্যা আটকে রেখেছিল এবং জিনিসগুলিকে অনেক পরিষ্কার করে তুলেছিল। নিষ্কাশনের এই চতুর ব্যবহার সত্যিই দেখায় যে প্রাথমিক মেসোপটেমিয়ার সমাজগুলি কতটা উদ্ভাবনী ছিল এবং প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে আপনি যা জানেন তা পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করে
নেপালের ২০ কিলোমিটার আর বাংলাদেশি পর্যটকদের আফসোস!
পঞ্চগড়ের তেতুলিয়া থেকে নেপালের কাঁকরভিটা স্থল বন্দরের দূরত্ব সাকুল্যে ২০ কিলোমিটার। মাঝখানে ভারত। এই ২০ কিলোমিটার দূরত্বই যেন বাংলাদেশী পর্যটকদের দীর্ঘ আফসোসের কারণ!
২০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হলে হয় ভারতের ভিসা নিতে হয়, নাহয় আকাশপথে যেতে হয়। ভিসা নেয়া কি ঝক্কিঝামেলার কাজ সেটা যে একবার করেছে সেই জানে। তারওপর সম্প্রতি ভারতের ভিসা পাওয়াও অনিশ্চিত হয়েছে। আবার আকাশপথে বিমানভাড়া জনসাধারণের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে।
এমতাবস্থায়, স্বল্প বাজেটে ভ্রমণকারীদের দীর্ঘশ্বাস ফেলা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না!
ঘরকুনো বাঙালির রক্তেই আবার ভ্রমণের নেশা। আদিকাল থেকেই। সাজেক, কক্সবাজার বা সেইন্ট মার্টিনে উপচে পড়া দেশীয় পর্যটকদের ভীড় দেখলেই বিষয়টা স্পষ্ট হয়। সামান্য ফুরসত পেলেই এখানে সেখানে ঘুরে আসতে চায় এদেশের মানুষ। বাংলাদেশের জিডিপিতে অভ্যন্তরীণ পর্যটনও সেই ইঙ্গিত দেয়। চলতি বছর জিডিপির চার দশমিক ৪ শতাংশ কেবল পর্যটন খাত থেকেই এসেছে।
সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মান কালের ছবি। ১৯৭৯ সনে মূল স্মৃতিসৌধের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯৮২ সনে বিজয় দিবসের অল্প পূর্বে সমাপ্ত হয়। তবে নির্মাণ কাজের গোড়াপত্তন হয় ১৯৭২ সনের জুলাই মাসে এবং শেষ হয় ১৯৮৮ সনে।
এই সাত জোড়া দেয়াল বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ধারাবাহিক পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ এর সংবিধান আন্দোলন, ১৯৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ এর ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যূত্থান, ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ - এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসাবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।
সামর্থ থাকলে একটা সুন্দর বাড়িতে থাকুন। যেখানে সারাদিনের ঝলমলে আলো থাকবে। পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল করবে। ব্যালকনিতে প্রচুর রোদ আসবে। আপনি না হয় ফার্নিচার কিছু কম রাখবেন ঘরে, কিন্তু তবুও বাসাটা যেনো হয় খোলামেলা। যাতে করে বাচ্চারা একটু স্পেস পায় খেলার জন্য। সম্ভব হলে দুইটা লাউ কুমড়ার চারা এনে লাগিয়ে দিন বাড়ির আঙিনায়। বিশ্বাস করুন, জীবনটা এভাবেই সুন্দর কাটে।
একরুমে গাদাগাদি করে থাকা কিংবা ছোট একটা ফ্লাটে কোনোরকমে খেয়ে পড়ে থাকা, গাদাগাদি ফার্নিচার এভাবে আসলে ভালো থাকা যায় না। শুধুই বেঁচে থাকা যায়।
তাই নিজের সামর্থ থাকলে নিজেকে একটু আরাম দিন।
কয়দিনই আর বাঁচে মানুষ!!!!!