Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

জাপানে বুলেট ট্রেন এবং মেট্রো ট্রেনে অথবা বাসে শান্ত থাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ শিষ্টাচার। যখনই আপনি জাপানে ট্রেনে ভ্রমণ করবেন, আপনি লক্ষ্য করবেন যে ট্রেনের ভেতরটা কতটা শান্ত। এটি একটি সাধারণ এবং প্রিয় বৈশিষ্ট্য যা জাপানের সংস্কৃতির অংশ।
তবে কিছু পর্যটক এই বিষয়টি বুঝতে পারেন না এবং সাধারণ কথোপকথনের স্বাভাবিক আওয়াজে কথা বলতে থাকেন। এটি স্থানীয় লোকদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে। জাপানি সংস্কৃতিতে ট্রেন বা বাস ভ্রমণের সময় কথা বলা এড়ানো বা খুব নিচু স্বরে কথা বলা শিষ্টাচার হিসেবে বিবেচিত হয়।
যদি আপনি এই শিষ্টাচার মেনে চলেন, তাহলে ভালো! কিন্তু যদি আপনি এটি মেনে না চলেন, তাহলে আপনি আশপাশের লোকদের ঠাণ্ডা দৃষ্টির সম্মুখীন হতে পারেন। তাই জাপানে ট্রেনে ভ্রমণের সময়, যতটা সম্ভব শান্ত থাকার চেষ্টা করুন বা কথোপকথন এড়িয়ে চলুন।

image

যেখানে পৃথিবী ছিদ্র হয়েছে! ভিসুভিয়াস পর্বত। নেপলস, ইতালি।

image
geothezertifikat4all4492 created a new article
4 d

10 Buy B1 Certificate That Are Unexpected | #goethe zertifikat kaufen

agronytradingllc1669 created a new article
5 d

What NOT To Do With The Pallet Near Me Industry | #pallets of wood for sale​

repairmywindowsanddoors6191 created a new article
5 d

Double Glazing Near Me Isn't As Tough As You Think | #repairs to double glazing windows

Trenisha created a new article
5 d

Daily Norseman Personnel NFL Picks: 2024 Week 1 | #business #best #cheap #buy #health #fashion #sport #global #online #tips

একদম তরতাজা ফ্রেশ খেজুরের রস।

image

বাড়ি আর জমি কখনো ১০০ বছরের বেশি এক মালিক সহ্য করে না...
ওরা নিজেরাই মালিক বদল করে।
অথবা বলুন,
আপনি বাড়ি বদলান না, বরং বাড়ি নিজেই বদলায় মালিক।
এই বাড়িটা দেখুন...
যখন এটা তৈরি হচ্ছিল, তখন এর মালিক আর তার পরিবার কত পরিকল্পনা করেছিল।
"রান্নাঘর এখানে হবে,"
"বাথরুমের আকার এমন হওয়া উচিত,"
"ড্রয়িং রুমে এই সোফাটা দারুণ মানাবে।"
এমন কত পরামর্শ, কত স্বপ্ন আঁকা হয়েছিল এই বাড়ি ঘিরে।
যখন তারা এই বাড়িতে থাকতে এসেছিল, তাদের মুখে আনন্দের দীপ্তি ছিল।
গর্ব করে অতিথিদের দেখিয়েছিল।
অতিথিরাও প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছিল।
কিন্তু ক’দিন পরেই হয়তো সেই মালিক বদলে গেল।
অন্য কেউ এসে উঠল।
তারপর আবার কেউ নতুন মালিক হয়ে এল।
এখন এই বাড়িটা পরিত্যক্ত, ভগ্নদশায়,
কাউকে নতুন মালিক বানানোর অপেক্ষায়।
শোনা যায়,

image

এই ছবিতে যে গাছগুলি দেখা যাচ্ছে, সেগুলি হল দুনিয়ার বিরল উদ্ভিদদের মধ্যে একটি। এদের বলা হয় Giant Groundsels বা ডেনড্রোসেনেসিয়া। আফ্রিকার কিলিমানজারো, কেনিয়া, এবং উগান্ডার পাহাড়ি অঞ্চলগুলিতে এদের দেখা মেলে। এই গাছগুলি উচ্চতায় প্রায় ২০ ফুট পর্যন্ত বড় হয় এবং এদের আকৃতি এমন যে, দূর থেকে দেখতে মনে হয় যেন কোনও রহস্যময় গ্রহের গাছপালা!
কথিত আছে, এই গাছগুলির আশেপাশে শিবির করতে অনেক অভিযাত্রী অদ্ভুত আওয়াজ শুনেছেন। কেউ কেউ আবার বলছেন, রাতের অন্ধকারে এই গাছগুলি নিজের অবস্থান পরিবর্তন করে! সত্য-মিথ্যে জানার উপায় নেই, কিন্তু এইসব গল্প স্থানীয় মানুষদের মধ্যে ভয় আর কৌতূহল দুই-ই তৈরি করেছে।
এই গাছগুলির বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল এরা তীব্র ঠান্ডা আর শুষ্ক আবহাওয়ায়ও বেঁচে থাকতে পারে। এদের পাতা জল সঞ্চয় করে এবং রাতে নিজের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তাই অভিযাত্রীরা এই গাছগুলিকে "প্রকৃতির চমক" বলে অভিহিত করেন।
যদি আপনি কোনোদিন আফ্রিকার এই অঞ্চলে ঘুরতে যান, তাহলে অবশ্যই এই গাছগুলো নিজের চোখে দেখার চেষ্টা করবেন। এদের সৌন্দর্য এবং রহস্য দুটোই আপনাকে মুগ্ধ করবে।

image

ইন্দোনেশিয়ায় কফি বাগানের শ্রমিকদের কফি খাওয়া নিষেধ ছিল। সারাদিন তীব্র রোদে কাজ করেও, এত এত কফি উৎপাদন করেও বেচারাদের কপালে এক চুমুক কফি জুটতো না।
শ্রমিকরা দেখলো বন বিড়ালগুলির হাগুর সাথে কফি দানা, বিড়ালের পেট শুধু কফি ফলের মাংসল অংশটাই হজম করতে পারে। আর কফি হচ্ছে মাংসল অংশটা ফেলে দিয়ে দানাটুকুর গুঁড়া।
শ্রমিকরা সেই হাগু পরিস্কার করে, দানাগুলি রোদে শুকিয়ে, ভেজে নিয়ে কফি বানিয়ে খেত। সেই কফির অদ্ভুত সুবাস আর অপার্থিব স্বাদ!
শ্রমিকদের মাঝে তুমুল জনপ্রিয় হলো ওই হাগু কফি।
তারপর এক সময়ে মালিকপক্ষের কানে সে খবর পৌঁছে গেল। তারাও হাগু কফি খেয়ে মুগ্ধ।
তারপর হাগু কফির বিশ্বজয়, বেজায় দাম!
কফি লুয়াক - বিশ্বের সবচেয়ে দামী কফি!

image