Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
সম্প্রতি এক ভদ্রলোক একটি পোস্টে জিজ্ঞাসা করেন আছাড় মেরে কাপড় কাচলে ভালো পরিষ্কার হয় কেন।
খুব ভালো প্রশ্ন। আমি ও আরো অনেকেই উৎসাহ নিয়ে অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মতভাবে এর জবাব দিয়েছিলাম।
কিন্তু কারো কারোর আবার মনে হয়েছে অতিরিক্ত ছেলেমানুষী হয়ে গেছে। বিজ্ঞানকথার মান বুঝি পড়ো পড়ো।
আমার একটা ঘটনা মনে পড়ল - তখন একাদশ শ্রেণীতে পড়ি। সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের ফিজিক্সের প্রফেসর, আমাদের ডিন অফ সায়েন্স শ্রদ্ধেয় নন্দকুমার কুরি মেকানিক্স পড়াতে গিয়ে হঠাৎ প্রশ্ন করেন - তোমরা বেঞ্চে বসে আছো কিভাবে?
আমরা হতচকিত; ভাবলাম বসায় কোনো ত্রুটি হয়েছে হয়তো। তিনি হেসে বলেন - আমি ফিজিক্সের প্রশ্ন করেছি; ক্লাসরুম এটিকেটের নয়।
গোটা ষাটেক হাঁ দেখে, আবার হেসে বললেন - তোমরা এখন হরাইজন্টাল ইকুইলিব্রিয়ামে আছ। কেন? উড়ে যাচ্ছ না কেন? মেঝের বদলে জল থাকলে কী হত?
এইভাবে, ফিজিক্স চর্চা করতে হলে আপাত সরল, দৈনন্দিনের ঘটনাও দেখে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রশ্ন তোলার গুরুত্ব সেই অতি মহৎ শিক্ষাগুরু সেদিন আমাদের কানের ভেতর দিয়ে একেবারে অন্তঃস্থলে প্রবেশ করিয়ে দিয়েছিলেন।
আজকে অনেকে শিক্ষা নিয়ে বড়ো বড়ো কথা বলেন বটে, কিন্তু প্রশ্ন করলে জাজমেন্টাল আপত্তি তোলেন।
।।স্বপ্ন দেখার দিন।।
আজ(25 সেপ্টেম্বর )" বিশ্ব স্বপ্ন দিবস" (World Dream day).
অনেকেই ভাবছেন এমন দিবসও পালিত হয়। কিন্তু সত্যি 2012 সাল থেকে দিবসটি পালিত হচ্ছে, চালু করেন একজন শিক্ষাবিদ ও অধ্যাপক, নাম ওজিওমা এগুয়াওয়ানওয়ের।
পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ ছিলনা, বা আছে ,বা হবে, যে কোনোদিন স্বপ্ন দেখেনি ,বা দেখবে না। আমরা যে পৃথিবীটা এখন দেখছি তার অনেকটাই মানুষের স্বপ্নের ফল।
আমরা শুধু ঘুমিয়ে নয় ,জেগেও স্বপ্ন দেখি। স্বপ্ন দেখার নেই কোন জাতপাত,নেই ধনী দরিদ্রের ব্যাপার, নেই নারী -পুরুষের ভেদাভেদ ।নেই বয়সেরও ভেদাভেদ।কিন্তু স্বপ্নের ধরণ হতে পারে আলাদা। যদিও ঘুমন্ত অবস্থায় যে স্বপ্ন আমরা দেখি ঘুম ভাঙ্গার পর তার অনেকটাই ভুলে যাই।
মানুষ ছাড়া অন্য অনেক প্রাণীও স্বপ্ন দেখে।
স্বপ্নের ভালো ও মন্দ দুই আছে। একদিকে উৎসাহ বাড়ায় আবার অন্যদিকে মন ভারাক্রান্তও করতে পারে।
আজকের যা স্বপ্ন আগামীতে হতে পারে তার বাস্তবায়ন।
আসুন আমরা সবাই স্বপ্ন দেখি সুন্দর এক পৃথিবীর।
(লেখক অর্ধেন্দু সরকার। ছবি -সংগৃহীত)
পেরেগ্রিন ফ্যালকন হলো বিশ্বের দ্রুততম পাখি। শুধু তাই নয়, এটি সব থেকে দ্রুততম প্রাণীও। তার দৈনিক ফ্লাইট প্রায় 100kmph বেগে যায়, কিন্তু যখন শিকারের কথা আসে তখন সে 300kmph-এরও বেশি গতিতে স্টিং করতে সক্ষম হয়। তার সম্পূর্ণ শারীরস্থান নিখুঁতভাবে অভিযোজিত হয় চরম গতির জন্য যে সে অর্জন করতে পারে। তাই এটা নতুন নয় যে এর অ্যারোডাইনামিকসের অংশ মহাকাশ স্টিলথ সেক্টরে গৃহীত হয়েছে।
সত্যিই অবিশ্বাস্য এই প্রাণী জগৎ
কিভাবে জাপানিরা 700 বছর ধরে গাছ না কেটে কাঠ উৎপাদন করেছে???
Daisugi হল একটি প্রাচীন জাপানি বনায়ন কৌশল যা 14 শতকে বিকশিত হয়েছিল মূলত কিতায়ামা অঞ্চলে বসবাসকারী লোকেরা ব্যবহার করেছিল, কারণ অঞ্চলটি চারা চাষে অত্যন্ত দরিদ্র ছিল।
তারা কান্ড তৈরির জন্য বিশেষ উপায়ে ছাঁটাই করা সিডার রোপণ করেছিল যা শেষ পর্যন্ত নিখুঁত, সোজা, গিঁটবিহীন কাঠ হয়ে যায়।
অঙ্কুরগুলিকে প্রতি দুই বছর পর পর হাত দিয়ে আলতোভাবে ছাঁটাই করা হয়, শুধুমাত্র উপরের ডালগুলিকে রেখে, সেগুলিকে সোজা হতে দেয়। ফসল কাটাতে 20 বছর সময় লাগে এবং পুরানো 'গাছের স্টক' একবারে একশটি অঙ্কুর পর্যন্ত বাড়তে পারে।
আসলে কৌশলটি তৈরি হওয়ার আরেকটি কারণ ছিল: ফ্যাশন। 14 শতকে, সুকিয়া-জুকুরি (数寄屋造り) নামে পরিচিত স্থাপত্যের একটি রৈখিক, শৈলীকৃত রূপ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং প্রত্যেক বিশিষ্ট সামুরাই বা সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি এইভাবে একটি বাড়ি তৈরি করতে চান।
চাহিদা বজায় রাখার জন্য পর্যাপ্ত কাঁচামাল উপলব্ধ ছিল না, তাই অল্প সময়ের মধ্যে আরও কাঠ উৎপাদনের জন্য ডেইসুগি তৈরি করা হয়েছিল।
এই কৌশলে উত্পাদিত কাঠেরও চিত্তাকর্ষক গুণাবলী রয়েছে: এটি আদর্শ সিডারের চেয়ে 140% বেশি নমনীয় এবং 200% ঘন এবং শক্তিশালী। এবং, এটি অত্যন্ত টেকসই।
ধন্যবাদ সম্পূর্ণ টা মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য!!
Ziaul Haque
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Fahim Ahmed
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Ayesha Rahman
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?