Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

মনেই হয় না আঁকা ছবি। এঁকেছেন রংপুর জিলা স্কুলের শিক্ষক নূর আলম স্যার।
তিনি রংপুরের পীরগাছা সন্তান এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী।

image

❝ বিপদ-আপদের সময়,,,,দুনিয়ার সকল দরজা বন্ধ হয়ে গেলেও আল্লাহ তায়ালার দরজার সবসময় খুলা থাকে।

- জীবন সহজ নয়!
সহজ করে নিতে হয়, কিছুটা অপেক্ষা করে,
- কিছুটা সহ্য করে; আর অনেককিছুই বুঝেও না বোঝার চেষ্টা করে.!

স্টিভ বিরো নামের একজন কানাডিয়ান ফটোগ্রাফার এই ঈগলের অসাধারণ ছবিটি ক্যাপচার করেন। এটা করতে তার সময় লেগেছিল ১১ বছর। ছবিটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফীর ৬৮ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল।

image

ইতিহাসের প্রথম টেলিফোন কল হয়েছিল ১৪৮ বছর আগে, ১৮৭৬ সালে। স্কটিশ বংশোদ্ভূত আবিস্কারক আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল তার নতুন পেটেন্ট করা টেলিফোন যন্ত্রটি ব্যবহার করে তার সহকারী টমাস ওয়াটসনকে কল করেন, যিনি অন্য ঘরে ছিলেন। বোস্টনে দুই ব্যক্তির মধ্যে এই যুগান্তকারী কথোপকথনটি আধুনিক টেলিযোগাযোগের জন্মকে চিহ্নিত করেছে। এক বছর পরে, ১৮৭৭ সালে, বেল বোস্টন এবং নিউ ইয়র্ক সিটিকে সংযুক্ত করে প্রথম দূর-দূরত্বের টেলিফোন কল করেছিলেন। এই ঐতিহাসিক কলের সময়, বেল ওয়াটসনকে ডেকে বলেছিলেন, "মিস্টার ওয়াটসন, এখানে আসুন, আমি আপনাকে দেখতে চাই।" এটি টেলিফোনের দীর্ঘ দূরত্বে ভয়েস সংকেত প্রেরণের ক্ষমতা প্রদর্শন করেছিল, যা সেই সময়ে একটি বৈপ্লবিক অগ্রগতি। ১৮৭০ এর দশকে আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলের টেলিফোন আবিষ্কারকে যোগাযোগ প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটি বিশ্বব্যাপী টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কগুলির জন্য পথ প্রশস্ত করেছে যা আমরা আজ নির্ভর করি।

image

গিজার মহান পিরামিডটি প্রায় 2.3 মিলিয়ন পাথরের খন্ড ব্যবহার করে নির্মিত হয়েছিল। যার ওজন ছিল 1.5 থেকে 15 টন। যার প্রতিটি নির্মাণে ব্যবহৃত প্রাথমিক উপকরণগুলি চুনাপাথর ছিল। কাঠামোর বেশিরভাগ অংশের জন্য চুনাপাথর এবং কিছু অভ্যন্তরীণ চেম্বার এবং প্যাসেজের জন্য গ্রানাইট ব্যবহার হয়েছিল।এর নির্মাণের বিশাল স্কেল এবং নির্ভুলতা প্রাচীন মিশরীয়দের উন্নত প্রকৌশল দক্ষতার প্রমাণ হয়ে চলেছে।

image

প্রকল্পের নাম: মনের শান্তি
স্থাপত্য সংস্থা: গ্রিন ক্লে স্থাপত্য
অবস্থান: ব্ল্যাক ফরেস্ট, জার্মানি
টুলস ব্যবহার করা হয়েছে: মিডজার্নি এআই, অ্যাডোব ফটোশপ
ডিজাইন টিম: গ্রিন ক্লে আর্কিটেকচার
বিল্ট এলাকা: ৩,২০০ মি২
সাইটের এলাকা: ৩,৭০০ মি২
ডিজাইন ইয়ার: 2024
টাইপোলজি: হোটেল
সবুজ ক্লে আর্কিটেকচার: কল্পনা করুন এমন একটি স্থানে পালিয়ে যাওয়া যেখানে উইকার কুড়ির কুঁড়ি বনের কিনারায় দাঁড়িয়ে, সমুদ্রের দিকে মুখ করে- যেখানে প্রকৃতি এবং স্থাপত্য নিখুঁত মিলনে একসঙ্গে আসে। এই অত্যাশ্চর্য হোটেল কুঁড়েঘরগুলি আন্তঃবোনো নল, কাঠ, উইকার, এবং বাঁশ থেকে তৈরি করা হয়েছে, একটি গ্রাম্য কিন্তু বিলাসবহুল পশ্চাদপসরণ তৈরি করে যা প্রাকৃতিক আড়াআড়ি প্রসারিত মনে হয়।

image

সালটা ১৭৯০, দেশের নাম জার্মানি।
একটি পাবলিক স্কুলের, কোনো ক্লাসে অঙ্কের স্যার ঢুকে দেখলেন ছাত্ররা চেঁচামেচি করছে। রেগে গিয়ে তিনি গোটা ক্লাসকে বললেন,
-তোমাদের শাস্তি, যে খাতা পেন্সিল বের করো এবং এক থেকে একশো অবধি সমস্ত সংখ্যা যোগ করো। যতক্ষণ না গোটা যোগফল আমায় কষে দিতে পারছো, ততক্ষণ ছুটি নেই!
ক্লাসের ছাত্রদের মাথায় হাত পরলো। সবাই খাতা পেন্সিল নিয়ে বসে গেল আঁক কষতে।
1+2+3+.... করে এভাবে একশো অবধি যোগ করাটা নেহাতই সহজ নয়। মাস্টারমশাই জানেন কাজটা করতে সময় লাগবে। তাই ছাত্রদের কাজটা দিয়ে সবে নিজের জায়গায় বসতে যাবেন, হঠাৎই একটি ছেলে হাত তুলে বললো,
-স্যার, হয়ে গিয়েছে!
অঙ্কের স্যার সহ প্রত্যেকটি ছাত্রের বিস্মিত দৃষ্টি ঘুরে গেল সেই ছেলেটার দিকে। সকলেরই চোখে ছিল অবিশ্বাস, বিশেষ করে স্যারের চোখে। কিন্তু ছেলেটি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে খাতা এগিয়ে দিলো স্যারের দিকে।
খাতায় স্যার যা দেখলেন তাতে উনার বিস্ময়ের সীমা রইলো না। ছাত্রটি যেটা করেছে তা হলো পরপর যোগ না করে 1 থেকে 100 অবধি গোটা সিরিজটাকে "ফোল্ড" করছে। অর্থাৎ, প্রথমে সোজাভাবে, পরেরবার উল্টোদিক থেকে।
গোটা পদ্ধতিটা তার ফলে নেমে এসেছে মাত্র দুই লাইনের একটা অঙ্কে। একশো ধাপের যোগফল হয়ে দাঁড়িয়েছে একশো আর একশো একের গুণফল! এই ছাত্রটির নাম ছিল কার্ল ফেড্রিক গউস। তার নামেই বিখ্যাত হয় পরপর সংখ্যার যোগ ফল বের করার ফর্মুলা :
1+ 2+ 3+....+n = n(n+1)/2

image

আপনার চেয়ে ধনী,ঙ্গানী,গুনী মাটির নিচে শুয়ে আছে।

image

নৌকাতে পাল নাই
গরুটানা হাল নাই
খড়ে ছাউয়া চাল নাই,
নাই আজ হারিকেন ও নাই কেরোসিন
সবকিছু যেন আজ হাওয়ায় বিলীন।
মাটে-ঘাটে খেলা নাই
বৈশাখী মেলা নাই
ঠেলা গাড়ি ঠেলা নাই
নেই সেই চির চেনা জারি সারি গান
এই কথা মনে হলে কেঁদে ওঠে প্রাণ ।

image