Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদীর ৩০টিতেই ভারতের বাঁধ।
উপরন্তু রিভার লিঙ্কিং প্রোজেক্ট এর মাধ্যমে যমুনা ও পদ্মা থেকে স্বাভাবিকভাবে আসা পানি সরিয়ে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে নেবে। এ রাষ্ট্রটি আবার বর্ষা মৌসুমে ইচ্ছামাফিক খুলে দেয় বাঁধগুলি। এসব ক্ষেত্রে মানে না আন্তর্জাতিক কোনো আইন।
ইনফোগ্রাফিক্সগুলো আপনাকে এক নজরে সবগুলোর নদী ও বাংলাদেশের উপর বিরূপ প্রভাবের একটি সামগ্রিক চিত্র প্রদান করবে।
সূত্র: In depth bd

image

একটা গামছা ৮ বছর কীভাবে টিকে ওটার উত্তর মাইকেল চাকমা দিয়েছেন।
উনিও ৪ বছর আয়নাঘরে ছিলেন।
প্রতি দিনে ১০-২০ মিনিট সময় দেওয়া হতো বাথরুমে যাওয়ার জন্য। এই সময়ের মধ্যেই আপনাকে বাথরুম ইউজ করতে হবে, গোসল বা ওজু করতে হবে।
মাইকেল চাকমা বলতেছেন, বেশিরভাগ সময়ই ঐ ২০ মিনিটও দেওয়া হতো না। বাথরুমের দরজা খুলে টেনে হিচড়ে নিয়ে আসা হতো।
এক হাতে হাতকড়া বাঁধা থাকতো বাথরুমের মধ্যেও।
এখন বলেন? আপনাকে ১০ মিনিট টাইম দিলে আপনি ফ্রেশ হবেন নাকি গোসল করবেন?
আপনারা এখনও বুঝতেছেন না, আয়নাঘর মানে কী। ভাবতেছেন আব্দুল্লাহ আমান আযমী বা মাইকেল চাকমারা দিনে তিনবার গোসল করতো আর ৫ বার ওজু করে গামছাতে মুছতো? উনারা ওখানে পিকনিকের মুডে ছিলো?
উহু। বরং যেদিন ঐ ১০ মিনিটের বেশি সময় পেতেন ঐদিন হয়তো গোসল করতে পারতেন। এর মানে হলো, আট বছরের জীবনে উনারা গোসল করতে পেরেছেন খুব কম।
এরপরও যারা গামছা নিয়ে মজা নিতেছেন, এই মানুষগুলোকে নিয়ে হাসি মজা করতেছেন, আপনারা নিজেরাও শেখ হাসিনার চেয়ে কম সাই*কোপ্যাথ নন। ©
ছবি: আমার ৬ বছর বয়সী গামছা, যেটা দিয়ে আমি প্রতিদিন চুল মুছি। এখনো চকচকে, অথচ ৬ বছর আগে দেশ থেকে এনেছিলাম।

image

এক যে আছে মজার দেশ,
সব রকমে ভালো,
রাত্তিরেতে বেজায় রোদ,
দিনে চাঁদের আলো।
আকাশ সেথা সবুজ বরন,
গাছের পাতা নীল:
ডাঙায় চরে রুই কাতলা
জলের মাঝে চিল।
মণ্ডা-মিঠাই তেতো সেথা
ওষুধ লাগে ভালো:
অন্ধকারটা সাদা দেখায়,
সাদা জিনিস কালো!
ঘুড়ির হাতে বাঁশের লাটাই
উড়তে থাকে ছেলে:
বড়শি দিয়ে মানুষ গাঁথে,
মাছেরা ছিপ ফেলে!
জিলিপি সে তেড়ে এসে
কামড় দিতে চায়,
কচুরি আর রসগোল্লা
ছেলে ধরে খায়।
মজার মুল্লুক

জাপানে একটা ইন্টারভিউ দেখলাম সেই লোক টার বয়স ৬০ এর কাছাকাছি, ।
উনি সেই ১৯৭৩ সাল থেকে ডোরেমন দেখে , তখন উনি ছোট ছিলো,
এখনো নাকি সে রেগুলার দেখে ,
তাহলে একবার চিন্তা করেন কেন মানুষ ডোরেমন এর উপরে এতো পাগল ,বুড়ো হওয়ার পরেও ডোরেমন দেখে, তার মানে কিন্তু এই নয় যে
ডোরেমন প্রত্যেকট্যাঁ মুভি যে খুব ভালো তা কিন্তু না ,
এভারেজ বলা যায়তে পারে,
এক্সট্রা অরডিনারি কিছুই না তাদের মুভি গুলো ,
এর পরেও এই অ্যানিমে টা কি এমন আচিভ করে ফেল্লো যে মানুষ ডোরেমন বলতে পাগল ,্‌,
আসলে এইটার রহস্য একটাই
its all about emotion,🤣🤣

একের পর এক নারীর সাথে সম্পর্ক গড়তে ব্যার্থ হওয়ার পর এই লোকটা শেষমেষ নিজেকেই নিজে বিয়ে করেছিলো! 😃😄

image

এটি নামিবিয়া, যেখানে মরুভূমি সমুদ্রের সাথে মিলিত হয়েছে।
সোর্স কমেন্টে।

image

অন্ধকার রাতের আকাশে তারার মিটিমিটি যেকোনো মানুষের জন্য চমৎকার অভিজ্ঞতা। সেই আকাশেই যখন হুট করে একটা তারা খসে পড়ে, দেখতে রূপকথার গল্পের মতোই মনে হয়। প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই আকাশের দিকে তাকিয়ে মানুষ এই তারা ও তারাগুলোর খসে পড়া দেখেছে। মানুষ আকাশের তারাগুলো নিয়ে যেমন শত শত গল্প বানিয়েছে, খসে পড়া তারাগুলো নিয়েও আছে এমন অনেক গল্প। বিশ্বজুড়ে নানা প্রান্তে নানা রকম এসব গল্প। কিন্তু প্রায় সব গল্পেই খসে পড়া তারা সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।
এখন আমরা জানি, খসে পড়া তারার সঙ্গে তারার কোনো সম্পর্ক নেই, এগুলো আসলে গ্রহাণু বা ধূমকেতুর টুকরা। মহাকাশে ইতস্তত ঘুরতে ঘুরতে পৃথিবীর অভিকর্ষের টানে বায়ুমণ্ডলের দিকে ছুটে আসে। বাতাসের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় বিপুল তাপের উৎপত্তি হয়, জ্বলে ওঠে। ঘটনাটা যখন রাতের আকাশে ঘটে, অন্ধকারে ছুটতে থাকলে মনে হয় জ্বলজ্বলে কিছু একটা আকাশ থেকে খসে পড়ছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা যাকে ডাকেন উল্কা বলে, সাধারণ মানুষের কাছে অবশ্য জনপ্রিয় শুটিং স্টার বা খসে পড়া তারা নামেই।

image

4000 বছরের পুরনো জলপাই গাছ প্রকৃতির সাথে লড়াই করে আজ ও টিকে আছে গ্রিস। এই গাছটি প্রায় 2000 খ্রিস্টপূর্বাব্দে বাড়তে শুরু করে, ব্রোঞ্জ যুগে, যখন শেষ উলি ম্যামথ শিকার করা হয়েছিল, তখন মিশরের 7 তম রাজবংশ শেষ হয়েছিল এবং মানুষ কাঁচের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেছিল।
এই গাছ মানুষকে ব্রোঞ্জ যুগ থেকে পারমাণবিক যুগে যেতে দেখেছে। এটি আমাদের পরিবর্তিত বিশ্বকে প্রত্যক্ষ করেছে এবং অনেক যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বেঁচে আছে। এটি অনেক রাজা, রাজনীতিবিদ, যোদ্ধা এবং নবীদের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত দেখেছে এবং এটি এখনও বছরে জলপাই উৎপাদন করে চলেছে!
সংগৃহীত

image

আমরা অনেক ক্ষেত্রে দেখি বিভিন্ন টিমের খেলোয়াড়দের,জয়লাভের পর মাটিতে সিজদাহ করতে।মুসলিম বিশ্বের মানুষদেরও দেখি সলাত ব্যাতীত সময়ে কোন শুভক্ষণে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে সিজদাহ প্রদান করতে।এটার মর্মার্থ হলো তারা রবের প্রতি কৃতজ্ঞতা বোধ।কিন্তুু দূঃখের বিষয়,হলো আমাদের এই উপমহাদেশে এই প্রচলনটি একেবারেই উঠে গেছে।এটা করলে মহান রবও খুব খুশী হন।তাই আসুন ওজু,বিনা ওজু সকল হালতে এই সুন্নাহটির প্রচলন করি।এতে আমরাই জয়ী হবো সকল ক্ষেত্রে।আল্লাহু আকবর।

গাছের সঙ্গে গাছের যোগাযোগের ক্ষেত্রে বা গাছের সঙ্গে অন্য জীবের যোগাযোগের ক্ষেত্রে শুধু যে কিছু উদ্বায়ী জৈব রাসায়নিক যৌগ দায়ী, তা নয়। আরও অনেক বিষয় এর সঙ্গে রয়েছে। যেমন গাছেদের মধ্যে একধরনের বৈদ্যুতিক সংকেত আদান-প্রদানের রীতিও দেখা যায়। আমরা যেমন চিমটি খেলে ‘উহ’ করে উঠি, চিমটির সে ব্যথা সঙ্গে সঙ্গে সংকেত পাঠিয়ে দেয় মস্তিষ্কে। ঠিক সেরকমই গাছেরও অনুভূতি রয়েছে। গাছ সূর্যের আলোর দিকে মুখ করে থাকে, পাতাদের এমনভাবে সাজায় যেন পাতাগুলো রোদ বা আলো পায় ও খাদ্য তৈরি করতে পারে। গাছের আমাদের মতো সুগঠিত স্নায়ুতন্ত্র নেই। তবে তারা পাতা থেকে শাখায়, শাখা থেকে কুঁড়িতে, কুঁড়ি থেকে ফুলের পাঁপড়িতে সংকেত পাঠায়। কোনো ঘটনা ঘটলে গাছ সে কথা শিকড়কেও বলে। শিকড় তখন সেই মতো ব্যবস্থা নেয়। পুরো ব্যাপারটা ঘটে একধরনের বৈদ্যুতিক সংকেত প্রদান প্রবাহতন্ত্রের মাধ্যমে। সেই আঠারো শতকেই বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন সে কথা আন্দাজ করতে পেরেছিলেন। তার মাথায় কিছুতেই আসছিল না যে কলস উদ্ভিদের বা ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ গাছের ঢাকনাগুলো কেন মাছি বসার সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায়। সংকেতে কীভাবে গাছেরা বুঝতে পারে? আবার সেসব মাছিদের আটকে মেরে তা বেমালুম হজমও করে ফেলে। পতঙ্গভূক উদ্ভিদগুলোর নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের এ রহস্য সত্যিই বিস্ময়কর।