Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

আর যাই হোক আমাদের মাথার মুকুট আমাদের প্রানের আসাতেযায়ে কেরামের সাথে কোন প্রকার বেয়াদবি করলে ওয়াল্লাহ আমরা ফারেগিন রা কোন অবস্থাতেই ঘরে বসে থাকতে পারবো না। জামিল মাদ্রাসা কারো বাপ দাদার সম্পত্তি নয়। এইটা একটা মকবুল দ্বিনি প্রতিষ্ঠান। এইটার ক্ষতি যে চাইবে আল্লাহর ফয়সালায় তার জন্য যথেষ্ট। অতএব সাধু সাবধান।
আমরা সকলেই প্রাণের প্রতিষ্ঠানের জন্য খাস করে দোয়া করি আল্লাহ তা'আলা যেন সকল প্রকার ষড়যন্ত্র থেকে আমাদের প্রাণের এই দ্বীনি প্রতিষ্ঠানকে হেফাজত করেন আল্লাহুম্মা আমীন

পৃথিবীতে এমন এক গ্রাম রয়েছে যেখানে কোনওদিনই বৃষ্টি হয় না। এটিই বিশ্বের একমাত্র জায়গা যেখানে বৃষ্টি হয় না। দশকের পর দশক বৃষ্টি ছাড়াই কাটিয়ে যাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। অবাস্তব মনে হলেও এটাই সত্যি!
গ্রামটি ইয়েমেনের রাজধানী সানায় অবস্থিত। গ্রামটির নাম আল-হুতেইব। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩২০০ মিটার উচ্চতায় লাল বালিপাথরের পাহাড়ের মাথায় গ্রামটি।
গোটা বিশ্বে বছরের বিভিন্ন সময়ে বৃষ্টি হয়। কিন্তু আল হুতাইবে গ্রাম থাকে শুকনো। এই গ্রামে যেহেতু কখনও বৃষ্টি হয় না, তাই আবহাওয়া বেশ শুষ্ক। দিনের বেলায় প্রচণ্ড গরম। রাতের দিকে হিমশীতল ঠান্ডা নেমে আসে গ্রামে। কিন্তু সূর্য উঠতেই আবহাওয়া উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
কিন্তু কেন এই গ্রামে বৃষ্টি হয় না? কারণ হল, গ্রামটি যে উচ্চতায় অবস্থিত, এখানে সেই উচ্চতায় মেঘ জমে না। মেঘ তার নীচের স্তরে জমে। আল হুতাইব গ্রামটির অবস্থান সমতল থেকে প্রায় ৩২০০ মিটার উঁচুতে। স্বাভাবিক বৃষ্টির মেঘ জমে সমতল থেকে ২০০০ মিটারের মধ্যে। তাই আল হুতাইবের উপরে মেঘ জমে না। আর মেঘ না থাকলে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে না।

১৫০৩ সালে ভিঞ্চি মোনালিসা আকা শুরু করেন। ১৫১৫ সালে মোনালিসা আকার সময় তিনি রহস্যজনক
ভাবে মৃত্যুবরণ করেন। ১২ বছর সময় নিয়ে আকা
মোনালিসার ছবি সম্পূর্ণ না করেই তিনি মারা যান! অর্থাৎ আমরা মোনালিসার যে ছবিটি এখন দেখি
সেটিতে আরো কিছু আঁকার বাকি ছিল.......
ভিঞ্চি মোনালিসাকে কোন কাগজ বা কাপড়ে নয়, এঁকেছিলেন পাতলা কাঠের উপর। অবাক করার বিষয় হলো মোনালিসার ছবিটিকে যদি বিভিন্ন এঙ্গেল
থেকে দেখা হয় তবে মোনালিসা তার হাসি
পরিবর্তন করে! এ যেন এক রহস্যময়ী মোনালিসা!
১৭৭৪ সালে সর্বপ্রথম প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে
মোনালিসার ছবিটির দেখা মিলে। কিন্তু ছবিটা মিউজিয়ামে কিভাবে এল কিংবা কে আনল এমন
প্রশ্নের উত্তর মিউজিয়ামের কর্মীরাই জানতোনা!
কারণ তারা কাউকে ছবিটি নিয়ে আসতে দেখিনি!!
রহস্যময়ভাবে লুভর মিউজিয়ামে পৌছানো এই ছবি ১৯১১ সালে চুরি হয়ে যায়! রাতের আধারে চোরকেদেখেছে। সেই চোর আর কেউ নয়। প্রায় ৩৫০ বছর আগে মারা যাওয়া ভিঞ্চি!!
দেখে মিউজিয়ামের এক কর্মী পরদিনই চাকড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়। পরে সে বলেছিল সে চোরকে১০ বছর পর এই ছবিটি আবার ওই মিউজিয়ামে পাওয়া
যায়। লুভর মিউজিয়াম কতৃপক্ষ ছবিটি সংরক্ষনের
জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ করে একটি নিরাপদ
কক্ষ তৈরী করে। হয়ত ভাবছেন একটা ছবির জন্য
এতো টাকা খরচ!!
এই ছবির বর্তমান মূল্যের তুলনায় ৫০ কোটি টাকা
কিছুই নয়। মোনালিসা ছবির বর্তমান অর্থমূল্য ৭৯০
মিলিয়ন ডলার।

image

মালদ্বীপের রাজধানী মালে আকাশ থেকে দেখতে অনেকটা এরকমই। যেন অট্টালিকার এক দ্বীপ!

image

❝ ধৈর্য্য রাখুন, সবাই আপনাকে ঠকালেও মহান আল্লাহপাক আপনাকে কোনদিনও ঠকাবেন না !! ইনশাআল্লাহ !

পৃথিবী যে গোল—অ্যারিস্টটল কিভাবে নিশ্চিত হয়েছিলেন?
সেকালের গ্রিসের লোকেরা মনে করত পৃথিবী চ্যাপ্টা থালার মতো। শুধু গ্রিসে নয়, গোটা দুনিয়াজুড়ে এ ধারণা চালু ছিল। অ্যারিস্টটলই এই ভুল ভাঙলেন। ‘অন দ্য হ্যাভেনস’ বইয়ে লিখলেন, পৃথিবী চ্যাপ্টা থালার মতো নয়।
এটা একটা গোলক। কিন্তু লোকে সেটা মানবে কেন? অ্যারিস্টটল তাঁর বইয়ে শক্ত যুক্তি দেখিয়েছিলেন।
অ্যারিস্টটল ব্যাখ্যা দিলেন, চন্দ্রগ্রহণ কেন হয়? অ্যারিস্টল বলেছিলেন সূর্য আর চাঁদের মাঝখানে পৃথিবী এসে পড়ে বলেই চন্দ্রগ্রহণ হয়। চন্দ্রগ্রহণের সময় পৃথিবীর যে ছায়া পড়ে চাঁদের ওপর, সেই ছায়া সব সময় গোলাকার।
কখনো লম্বাটে হয় না, কিংবা উপবৃত্তাকারও হয় না। পৃথিবী যদি থালার মতো হতো তাহলে ছায়াটা উপবৃত্তাকার হতো, গোলাকার নয়। অ্যারিস্টটল বললেন, পৃথিবীর আকার গোলকের মতো বলে বলেই চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর গোলাকার ছায়া পড়ে।
আরেকটা যুক্তি হলো ধ্রুবতারা।
এটা সব সময় আকাশের একই জায়গায় থাকে। ধ্রুবতারা থাকে উত্তর মেরুবিন্দুর ঠিক ওপরে। তাই উত্তর মেরু থেকে কোনো পর্যবেক্ষক যদি দেখেন, তিনি সব সময় মাথার ওপরেই দেখবেন ধ্রুবতারাকে। কিন্তু কেউ যদি দেখেন বিষুব রেখা থেকে, তিনি দেখবেন ঠিক দিগন্ত রেখায় অবস্থান করছে ধ্রুবতারা। সে যুগে এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাতায়াত করত বণিক ও ব্যবসায়ীরা।
তাঁরা দিক ঠিক করতেন ধ্রুবতারা দেখে। তাঁদের কাছ থেকেই জানা যেত কোন দেশে ধ্রুবতারার অবস্থান কোথায়।

আলহামদুলিল্লাহ!
শাহ পরান রহ, মাজারে আগামী বছর থেকে ওরসের পরিবর্তে তিনদিন ব্যাপী তাফসীরুল কোরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে...

image

তোমাদের মাঝে ঐ ব্যাক্তিই উত্তম, যাকে দেখলে আল্লাহর কথা স্বরণ হয়ে যায়।
—হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)

এশিয়া মহাদেশর সবচেয়ে বড়ো সেলিব্রিটি
আল্লামা সাঈদী হুজুর।
আলহামদুলিল্লাহ 🌺🤲