আল্লাহ বলেন- হে আমার জাতি! আমার কী হলো, আমি তোমাদের ডাকছি মুক্তির দিকে আর তোমরা আমাকে ডাকছ দোজখের দিকে’ (সূরা গাফির-৪১)।
যে কারনে নমরুদ, ফেরাউন, আবু জাহেলরা নির্যাতন করেছিল। আমরা এখন যেভাবে ইসলামী আইন চালু করতে চাই - সেখানে তাগুতের বিরুদ্ধে বলে তাকে ইসলামের দিকে দাওয়াহ দিয়ে নয়। বরং তাকে মাননীয় বলে (অথচ মাননীয় মানে যাকে মেনে চলতে হবে, তাগুতের প্রশংসা ও তাকে মেনে নেওয়ার স্বীকৃতি দিলে ঈমান থাকবে কি?) ও তার সহযোগিতা করে ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠা করবে। একজন ব্যক্তি যদি সত্যিই ইসলামকে ভালোবাসে তাহলে ব্যক্তিজীবনে ও ক্ষমতা থাকলে রাষ্ট্রীয়জীবনে ইসলাম কায়েম করবে।
আর নাহয় জনগনের চাপে বা জনপ্রিয়তার জন্য কিছু নিয়ম এনে (মসজিদ, মাদ্রাসা করা, কিছু ইসলামী নামকরণ করে) জাতিকে ধোকা দিবে আর প্রকৃত ইসলাম চাওয়া লোকগুলোকে মিডিয়াসহ, দরবারী আলেমদের দিয়ে উগ্রবাদী ঘোষণা করবে।
আজকে দেখবেন - অনেকে নিজ হাতে আইন তুলছে নিজের মনমতো বিচার করছে কয়জন উগ্রবাদ বলছে তাদের!? যে শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে তাকে বাধ্যতামূলক পদত্যাগ করাচ্ছে, শাস্তি দিচ্ছে। অথচ বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাপ শির্ক। তাগুত হলো সবচেয়ে মহাপাপী, আজ ওদের অফসারন করে প্রকৃত ইসলাম চাইলে বা প্রকৃত আলেমদের ক্ষমতা চাইলে অনেক নামধারী মুসলিমই উগ্রবাদ বলবে!?
কিছু নিয়মনীতি পালনে সুবিধা পাওয়া মানুষ মুক্ত ভাবছে- আসলে শিক্ষক অফসারন, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের অনুমতি দিয়েছে কিন্তু সুদ, মদ, পরকিয়া তার চেয়ে ভয়াবহ অপরাধ। দেখি সুদের ব্যাংকগুলো বন্ধ করতে