Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

:__শূন্যতায় বন্দি আমি..! তুমি বন্দি খেয়ালে..!🙂🫰
ভাষাগুলো আটকে আছে, নীরবতার দেয়ালে..!!🙂🥀🖤
❤️🌸

জীবনে ভরসা তাকেইইই করো..!যে,,!
-তোমার চুপ থাকার
" কারণটা" বুঝতে পারবে 🖤

image

আন্টার্কটিকা ছাড়া প্রায় সব দেশেই দেখতে পাওয়া যায় ফ্ল্যামিংগো। পাখিটি মুগ্ধ করে তার কমলা সৌন্দর্য্যে। ফ্ল্যামিংগো নামটি পর্তুগিজ বা স্প্যানিশ শব্দ 'ফ্লামেঙ্গো' থেকে এসেছে, যার অর্থ বর্ণযুক্ত শিখা। ফ্ল্যামিংগোর শরীরে শিখার মতো স্তর দেখতে পাওয়া যায়। দীর্ঘ দূরত্ব একেবারে অতিক্রম করার ক্ষমতা রয়েছে এদের। শুধু তাই নয়, প্রতি ঘন্টায় ৫৬ কিলোমিটার গতিতে উড়ে যেতে পারে এরা। ফ্ল্যামিংগোকে 'ওয়েডিং বার্ড'ও বলা হয়। সাঁতার কাটতেই অত্যন্ত পটু এরা। পৃথিবীতে প্রায় ৬ প্রজাতির ফ্ল্যামিংগো রয়েছে। পূর্ণবয়স্ক ফ্ল্যামিংগো দৈর্ঘ্যে ৪-৫ ফুট ও ওজনে প্রায় সাড়ে তিন কেজি পর্যন্ত হয়। এদের দীর্ঘ গলা ও দীর্ঘ পা কাদা থেকে ছোট মাছ, প্ল্যাঙ্কটন খেতে সাহায্য করে

image

image

একাডেমিক বইয়ের বাইরে এসব বই পড়ে লাভ কি?
- তুমি কি সবগুলো বই মনে রাখতে পারো?
সেদিন কিছু বলতে পারিনি, চুপ করে ছিলাম কারণ তখন আমি উত্তরটা নিজেও জানতাম না।
তবে হ্যাঁ, এখন আমি উত্তরটা জানি। 😊

image

image

গ্র্যান্ড প্রিজম্যাটিক স্প্রিং, যুক্তরাষ্ট্র
রঙিন পানিতে ভরা একটি লেক। লেকের পানি ফুটছে এবং বাষ্প হয়ে উড়ে যাওয়ার দৃশ্যও স্পষ্ট। মনে হচ্ছে যেন লেকের নিচে কেউ আগুন লাগিয়ে দিয়েছে, যার ফলে টগবগ করছে লেকের পানি। কয়েকটি রঙের সংমিশ্রণে তৈরি অবিশ্বাস্য এই ফুটন্ত পানির লেকটি যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে অবস্থিত। যাকে বলা হয় ‘গ্র্যান্ড প্রিজম্যাটিক স্প্রিং’। রংধনুর রঙে রাঙানো লেকটি। যেসব অনুজীব ভিন্ন ভিন্ন তাপমাত্রায় বেঁচে থাকে সেগুলোর কারণে এই রংধনুর সৃষ্টি হয়। পৃথিবীতে যেভাবে জীবনের সূচনা হয়েছিল বলে বিজ্ঞানীরা যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন এটি ঠিক সেই পরিবেশের মতোই।
ঝরনাটির কথা মানুষ প্রথম জানতে পারে উনিশ শতকের গোড়ার দিকে। এ সময় বিভিন্ন অভিযাত্রী আর জরিপকারীরা এ ধরনের একটি জলাধারের কথা বলেন। ১৮৩৯ সালে আমেরিকান ফার কোম্পানির একদলকর্মী এই এলাকায় অভিযান শেষে ফিরে গিয়ে ফুটন্ত একটি লেকের উপস্থিতির কথা নথিবদ্ধ করেন।
লেকের মাঝখানটা গাঢ় নীল। চারপাশে গোল রিংয়ের আকৃতির আরো নানা রঙের খেলা চোখে পড়ে। এর মধ্যে আছে লাল, কমলা, হলুদ, সবুজসহ আরো নানা বর্ণ। ঋতুভেদে ব্যাকটেরিয়ার তারতম্যের কারণে রঙের কিছুটা পরিবর্তন চোখে পড়ে। লেকের মাঝখানে পানি প্রচণ্ড উত্তপ্ত। এখানে ব্যাকটেরিয়ার আধিপত্য একেবারেই কম। তাই এই অংশে খুব পরিষ্কার গাঢ়-নীল জল চোখে পড়ে। ঝরনাটির ব্যাস প্রায় ৩৭০ ফুট আর গড় গভীরতা ১২১ ফুট। পর্যটকদের পাশাপাশি বিভিন্ন খনিজ নিয়ে গবেষণা করা বিজ্ঞানীদের পদচারণাও এখানে নিয়মিত।

image

image