Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
প্রথম মহাকাশ স্টেশন Salyut 1!
বর্তমানে, মহাকাশে পৃথিবীর কক্ষপথে মাত্র দুটি সক্রিয় মহাকাশ স্টেশন প্রদক্ষিণরত রয়েছে: চীনের থিয়েন গুং স্পেস স্টেশন (টিএসএস) এবং আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস), যার মাধ্যমে মানবজাতির এযাবৎ কালের প্রায় সবগুলো স্পেস মিশন পরিচালিত হয়ে আসছে। কিন্তু এগুলোর কোনোটিই মনুষ্য নির্মিত প্রথম মহাকাশ স্টেশন নয়, আপনি জেনে অবাক হবেন যে, মানবজাতির প্রথম মহাকাশ স্টেশন ছিল "সাল্যুত-১"। এটি ছিল একটি ছোট পরীক্ষামূলক স্পেস-স্টেশন মডিউল যা প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯ এপ্রিল, ১৯৭১ এ প্রেরণ করেছিল। এটি নিম্ন আর্থ অরবিটে ১৭৫ দিন ধরে চালু ছিল এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন ১১ অক্টোবর, ১৯৭১ সালে এটিকে আবার নামিয়ে আনে। Salyut-1 একটি একক রকেটের সাথে একসাথে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল, এবং এই স্টেশনে তিনজন মহাকাশচারী একসাথে থাকতে পারতো। মডিউলটির ওজন ১৮,৪২৫ কেজি এবং এটি পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে ২০০-২২০ কিলোমিটার উচ্চতায় লো আর্থ অরবিটে স্থাপন করা হয়েছিল। এটি ১৭৫ দিনে মোট ২,৯২৯ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করেছিলো। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের মতো প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত না হওয়া সত্ত্বেও প্রথম সফল কোনো মহাকাশ স্থাপনা হিসেবে মানব সভ্যতার ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে স্যালুট-১ এর নাম।
✍️ কে. এম. মালেক রহমান
দেশটাকে সংস্কারের কথা, কম বেশি সবাই বলতেছে, ভাই আমি বলি, প্রথমত, আমাকে, আপনাকে, সংসধোন হতে হবে, দ্বিতীয়ত, আমাদের পরিবার, পরিজনদের সংস্কার করতে হবে, তৃতীয়ত, আমাদের সমাজের সংস্কার করতে হবে, তাহলেই দেশটার সংস্কার হবে৷ আমারা শুধু কয়কজন ব্যাক্তিকে দেশ সংস্কারের জন্য দায়বদ্ধ করতে পারি না,দেশটাকে সুন্দর ও পরিপাটি করে সাজানোর জন্য,আগে আমাদের নিজেদের মন মানসিকতা, বিবেক ও বুদ্ধির পরিবর্তন করতে হবে, দেশের প্রতি ভালবাসা নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সকল সমস্যার সমাধান করতে হবে, এখানে সংখ্যার লঘু বলতে কিছু রাখা যাবে না, হিন্দু, মসলিম বৌদ্ধ, খ্রীষ্ট্রান, ধর্ম আলাদা হলেও আমার একই জাতি,আমরা সবাই বাঙ্গালী, 🇧🇩 বাংলাদশি,,আমার সকলের একটাই প্রত্যয় থাকবে দেশটাকে ভাল রাখার""""
আমি আর সালাম হাসি,আমাদের রাইত দেখোন সবে শুরু। একটু আগাইয়া গিয়া গনতন্ত্রকামী গাজাঁখোর জয়নালের কবিতা শুনবো। ঐদিকে,শহীদ মিনারের পিছনের মহিলার গোঙানি আইজ কয়েক রাইত কানে আসে না। তয়,ফ্যাসিবাদ টিকায়ে রাখার প্রত্যয়ে শপথ নেওয়া হলের পুলাগুলার স্লোগান ভাইসা ভাইসা কানে আসা শুরু হইছে। লাশকাটা ঘর থিকা এম্বুলেন্সের সাইরেন চানখাড়পুলের হানিফ ফ্লাইওভারের উপর দিয়া মিলাইয়া যাইতেছে। শহীদ কাদরীরাও জীবিত হইতাছে। বেশ্যাদের খাতায় ঋণখেলাপী স্বীকৃত ভদ্রলোকদের মনোরঞ্জনের রাষ্ট্রীয় আয়োজন চলতাছে। রাইত নিজের মতো কইরা রোশনাই ছড়াইতেছে,জাইগা উঠতাছে রাইত।
মা নাই,বাপ নাই,আইন-কানুনের বালাই নাই।আমি আমার নেতা। মুন চাইলে ক্লাসে যাই,না-চাইলে মাঞ্জা মাইরা ঘুমায়া থাকি।রাত দুইটা তিনটা পর্যন্ত পলাশীর মোড় থিকা গান-বাজনা কইরা ঢাকা মেডিকেলের সামনে থিকা কাব-জাব খাইয়া, বেশ্যাদের খাতায় ঋণখেলাপী না হইতে পারার আক্ষেপ নিয়া ফজর নামাজের আগে হলে আইসা শুইয়া পড়ি,মোবাইলের স্ক্রিনে উত্তেজনা মিটাই, শরীর ক্লান্ত হয়। কাটাবন মসজিদের আযান আইসা কানে লাগে। আর আমি তলায়া যাই গভীর ঘুমে।
ঘুমানের আগে ভাবতে থাকি, 'হিন্দু গরু খায় না,মুসলিম শুয়োর খায়না