বাংলাদেশে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা দেখা মেলে আগস্ট ২০২৪ হতে। এই বন্যায় দেশের পূর্বাঞ্চলে অনেক ক্ষয়ক্ষতিহয়।

image
BD1971 הוסיף תמונות חדשות ל Bangladesh
39 ב

👉 বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার এখন সবচেয়ে জরুরি - বাংলাদেশ সরকার।

সুত্রঃ Reuters
ঢাকা, ৯ আগস্ট - বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলার উন্নতি নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য একটি অগ্রাধিকার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শুক্রবার বলেছেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে পালিয়ে যাওয়ার পর বিপর্যস্ত জাতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে।
কয়েক সপ্তাহের প্রাণঘাতী বিক্ষোভের পর সোমবার প্রতিবেশী ভারতে যান হাসিনা। নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার শপথ গ্রহণ করেছে।

অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার মো. জেনারেল এম. সাখাওয়াত হোসেন রয়টার্সকে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার প্রথমে আইনশৃঙ্খলার উন্নতির চেষ্টা করবে।
নৈরাজ্য, ভাংচুর, লুটপাট এবং সংখ্যালঘু ও তাদের উপাসনালয়ে হামলা গত কয়েক দিনে দেশকে গ্রাস করেছে।

#বাংলাদেশের_আইনশৃঙ্খলা #bangladesh #শেখ_হাসিনা_পদত্যাগ

Source: https://www.reuters.com/world/....asia-pacific/banglad

קרא עוד
image
image
image
image

রাজধানীর মিরপুরের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে ২৮ জুন ২০২৪ রোববার ভোরে তুলে নেওয়া হয় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমকে। পাঁচ সমন্বয়কের সঙ্গে তাঁকেও রাখা হয় মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে। এরপর ০১ আগস্ট ২০২৪ বৃহস্পতিবার দুপুরের পর নুসরাতকে মিরপুরের সেই আত্মীয়ের বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়।

নুসরাতকে পৌঁছে দেওয়ার সময় তাঁর সঙ্গে বাবা ও মা ছিলেন। মেয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে নুসরাতের বাবা স্কুলশিক্ষক আবদুল হালিম প্রথম আলোকে বলেন, ‘মেয়ে সুস্থ আছে। বিশ্রামে আছে।’

বিস্তারিত "প্রথম আলোতে" https://www.prothomalo.com/ban....gladesh/district/pip

#bangladesh #kota_andolon #kotaandolon #kotanews #trending

মেয়েও কাঁদতে লাগল, আমিও কাঁদলাম: কোটা আন্দোলনের সমন্বয়ক নুসরাতের বাবা | প্রথম আলো
www.prothomalo.com

মেয়েও কাঁদতে লাগল, আমিও কাঁদলাম: কোটা আন্দোলনের সমন্বয়ক নুসরাতের বাবা | প্রথম আলো

কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমকে মা–বাবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার পর তাঁর স্কুলশিক্ষক বাবা প্রথম আলোর কাছে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
על אודות

We are independent